Date:

ইসলামি শরিয়াহ অনুসারে বিয়ের জন্য কেমন ছেলে কিংবা মেয়ে নির্বাচন করা জরুরী জেনে নিন।

#হে বোন, বিয়ের পূর্বে অবশ্যই দেখে নাও, তুমি কাকে বিয়ে করতে যাচ্ছো।
#বেনামাযী, ফাসিক্ব, দাঁড়ি কামানো পুরুষ নামের নারী, টাখনুর নীচে কাপড় পরিহিত জাহান্নামী, দুনিয়ালোভী কোন পুরুষ এমন কাউকে তুমি কখনই বিয়ে করবে না। একবার বাজে লোকের পাল্লায় পড়লে ডিভোর্স দিয়েও সারা জীবনেও হয়তোবা সেই দুর্দশা কাটিয়ে উঠতে পারবে না। অন্তত নামাযী, হালাল উপার্জন করে, সুন্নতের অনুসারী এমন সৎ ও দ্বীনদার কাউকে বিয়ে করিও, যদিওবা সে হাই স্ট্যাটাসধারী বা সম্পদশালী না হোক। আশা করা যায় ভালো ব্যবহার পাবে। আর বিশেষ করে গার্জিয়ানদের জন্যে মোটেও উচিৎ নয়, একটা বদমায়েশ; দুশ্চরিত্র; দাঁড়ি কামানো হিজড়ার সঙ্গে নিজেদের কলিজার টুকরা মেয়েকে তুলে দিয়ে ধিরে ধিরে মেয়েটার জীবন শেষ হয়ে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে থাকা।#একটা বার ভেবে দেখো, তুমি যেই ছেলেকে বিয়ে করতে যাচ্ছো; সে যত বড়ই আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত হোক না কেন, যেই ছেলে প্রস্রাব করে কীভাবে পবিত্র হতে হয় সেটা জানেনা, সে একজন স্ত্রী হিসেবে তোমার হক্ব আদায় করবে কি করে ? যেই ছেলে দাঁড়ি কামীয়ে পুরুষ থেকে নারীতে পরিণত হয়েছে, সে একজন স্ত্রী হিসেবে তোমার জৈবিক চাহিদা মিটাবে কি করে ? যেই ছেলে বিড়ী-সিগারেট খেয়ে তার মুখ পায়খানা সমতুল্য দুর্গন্ধে পরিণত করেছে, সে একজন স্ত্রী হিসেবে তোমার সঙ্গে মিষ্টি কথা বলবে কি করে ?
যেই ছেলে রাস্তায় বের হলে কোন মেয়ের দিকেই কুদৃষ্টি না দিয়ে থাকতে পারে না, সেই লুচ্চা, দুশ্চরিত্র, কাপুরুষ একজন স্ত্রী হিসেবে তোমার ভালোবাসার অধিকার আদায় করবে কি করে......?
#আরও বলি, যেই ছেলে টাখনুর নীচে কাপড় পড়ে নিজেকে জাহান্নামী হিসেবে চিহ্নিত করেছে, সেই জাহান্নামী একজন স্ত্রী হিসেবে তোমাকে জাহান্নামের পথ থেকে বিরত করবে কি করে ? যেই ছেলের হালাল-হারাম সম্পর্কে কোন জ্ঞানই নাই, সেই শিক্ষিত নামের মূর্খ একজন স্ত্রী হিসেবে তোমাকে জান্নাতে যাওয়ার পথে সহযোগিতা করবে কি করে ?
#যেই ছেলে সুদী ব্যাংকে চাকরি করে আল্লাহর সাথে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে, সেই অভিশপ্ত সুদখোর একজন স্ত্রী হিসেবে তোমাকে নিরাপত্তা দেবে কি করে ?
#সমাজের মা-বাবারা কি এসব বোঝে না......?
#আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুজ দান করুন।আমিন।।।
Share:

তামিমের দেশপ্রেম মুশফিকের বীরত্ব-স্যালুট তামিম।

তামিমের দেশ প্রেম মুশফিকের বীরত্ব।তামিম ইকবাল আপনাকে স্যালুট।সত্যিই এখনো বিশ্বাস হচ্ছে না শরীরের কাঁপনও থামছে না।৪৭ তম ওভারের পঞ্চম বলে মোস্তাফিজুর রহমান যখন আউট হয়ে যান।তখন বাংলাদেশের রান ২২৯ । সেখানেই ত বাংলাদেশের দৌড় থেমে যাওয়ার কথা।মোস্তাফিজুরের সাথে সাথে মাঠ ছেড়ে যাবার কথা সেঞ্চুরি করা মুশফিকুর রহিমেরও।কিন্তু সবাইকে অবাক করে দিয়ে মাঠে নেমে গেলেন তামিম ইকবাল।তার কিছু ক্ষণ আগেই তো নিউজ দেখলাম এশিয়া কাপ থেকে ছিটকে গেলেন তামিম।ক্রীক ইনফো ক্রিকবাজের মত বিখ্যাত ক্রিকেট নিউজ পোর্টাল গুলো কি তবে মিথ্যা লিখেছে!
এক হাতে ব্যাটিং করলেন তামিম।
ডাক্তার কি তবে মিথ্যা রিপোর্ট দিয়েছে!বিশ্বাস হচ্ছিলনা কারো!কারণ,ডাক্তাররা স্ক্যান রিপোর্ট দেখে বলে দিয়েছে বাম হাতে কব্জিতে চির ধরেছে। অন্তত ৬ সপ্তাহ মাঠের বাইরে থাকতে হবে।কিন্তু যেখানে এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচ জিততে না পারলে হয়ত গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নিতে হবে। সেখানে একটি জলজ্যান্ত উইকেট হিসেবে তামিম মাঠের বাইরে বসে থাকবেন সেটা কি করে হয়।ক্রিজের এক প্রান্তে দাড়িয়ে থাকলেই তো যেখানে প্রতিষ্ঠিত ব্যাটসম্যান মুশফিকুর রহিম কিছু রান স্কোরে যোগ করতে পারবেন।শুধু মাত্র সেই চিন্তা থেকেই গলায় ঝুলানো আংসিলিং খুলে এক হাতে ব্যাট নিয়ে মাঠে নামলেন তামিম।বাম হাতের কব্জিতে রাখলেন শুধু ব্যান্ডেজ।সঙ্গ দিলেন মুশফিককে । স্রেফ সঙ্গ দেয়ার জন্যই।কিন্তু তামিমের এই বিষয়টায় অবাক করে দিয়েছে সবাইকে।দলের প্রতি কি আত্মনিবেদন এতটুকু নিবেদন কাউকে কি করতে দেখেছে কেউ।ক্রীকইনফো এর লাইভ ধারাভাষ্যে লিখা হলো অবিশ্বাস্য এক দৃশ্য। তামিম ইকবাল ১১ নং খেলোয়ার হিসেবে মাঠে নেমে হাঁটছেন তাও মাত্র এক হাত দিয়ে অসাধারণ দৃশ্য। তামিম ইকবালের পক্ষ থেকে অবিস্মরণীয় এক সাহসিকতার কাজ।তামিম মাঠে নেমে এক বল মোকাবেলা করতে হয়েছে সুরাঙ্গা লাকমালকে।বডি লাইনে আসা বলটি তামিম এক হাত দিয়ে মকাবেলা করেছিলেন।তারপর আরো ১৫ বল মকাবেলা করেছে শ্রিলঙ্কাকে। যার প্রতিটি বল ই খেলেছেন মুশফিক।তামিমের সঙ্গে সিঙ্গেল ছিল দুটি মাত্র।মুশফিককে সঙ্গ দিয়ে বাংলাদেশের স্কোর বোর্ডে যোগ করেছেন আরো ৩২ টি রান।সব গুলো রানই নিয়েছেন মুশফিক কিন্তু তামিমের এমন সাহসিকতা না থাকলে তো এটা সম্ভব হত না।শেষ মহুরতে মুশি হয়ত চড়াও হয়ে খেলেছেন হয়ত তামিমের সাহসের মধ্যে দিয়ে নিজের সাহসেরও সঞ্চার করেছেন।সেই সাহসেই লঙ্কান বোলার দের বল একের পর এক পাঠিয়েছেন মাঠের বাইরে।মুশি চেষ্টা করেছেন তামিমের এই আত্মনিবেদনের মূল্য রাখতে এবং সফলও হয়েছেন।অন্যদিকে বাক্তিগত নিজের স্কোরও নিয়ে গেছেন সরবচ্ছ পর্যায়ে। কিন্তু তামিমের সাহসিকতা এখানে মুখ্য হয়ে উঠেছে।শেষ পর্যন্ত মুশি তামিমকে সাথে নিয়ে অবিশ্বাস্য ব্যাটিং করেছেন।


গড়লেন ক্যারিয়ার সেরা ১৪৪ রানের ইনিংস।তাতে ১১ বাউন্ডারি ও ৪ ছক্কা হাকিয়েছেন মুশি।এমন ক্রিকেট খেলেছেন হয়ত অনেকেই কিন্তু এভাবে একটা প্রান্ত আগলে রেখে খেলা অবিশ্বাস্য আসলেই অবিশ্বাস্য।তার চেয়েও যেন অবিশ্বাস্য ছিল তামিমের মাঠে নেমে পড়া।তামিম যদি মাঠে নামতে না পারতেন বাংলাদেশের ইনিংস থেমে যেত সেই ২২৯ রানেই।কিন্তু শেষে বাংলাদেশের স্কোর বোর্ড রান ২৬১ যা একটা জেতার টার্গেট ছিল। থ্যাংকস মুশি থ্যাংকস তামিম থ্যাংকস বাংলাদেশ ক্রিকেট টিম।
Share:

ফকীর মিসকিনের ৭৫ শতাংশই নোয়াখালীর।

সম্প্রতি ফেইজবুক সহ বিভিন্ন গন মাধ্যমে বিটিভির ফকির মিসকিন সম্পর্কিত একটি বিজ্ঞাপন ভাইরাল হয়েছে । তাতে প্রধান বিষয় ছিল অর্থাৎ বুঝানো হয়েছে বাংলাদেশে কোন ফকির মিসকিন নাই।বিটিভির এমন প্রকাশনায় দেশের দারিদ্র্যসীমার নিচে ও চরম দারিদ্রসীমার নিচে বসবাসকারী মানুষের মনে আঘাতের ঝর বইছে। কিছু দিন আগে আমাদের দেশে দারিদ্রসীমার নিছে বাস করত শতকরা ৩৪ জন এখন তা কমে ২২ জনে এসেছে।আর চরম দারিদ্রসীমার নিচে বাস করত শতকরা ২২ জন বর্তমানে তা কমেছে ১২ জনে।২০১৮ ের এই পরিসংখ্যান স্পষ্ট বলে দিচ্ছে আমরা এখনো দারিদ্র্য ও চরম দারিদ্র্য সীমার নিচে বাস করি সেখানে এমন ডকুমেন্টারি প্রকাশনা অযুক্তিক বলে মনে করছেন অনেকেই।এনিয়ে শুরু হয়েছে নানান ট্রল যা সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেইজবুকে চড়িয়ে পরছে আর তাতে দেশের ভাবমূর্তি খুন্ন হচ্ছে ।এনিয়ে এক জরীপ চালায় চ্যানেল ধাকার প্রতিনিধি দল। জরীপে উঠে আসে কিছু ভয়ঙ্কর তথ্য।উল্লেখ্য যে,বিটিভির এই শর্ট ফিল্ম টা নাকি নোয়াখালীতে স্যুট করা হয়েছিলো।এরই ভিত্তিতে বুঝা যায় দেশের সবচেয়ে বেশি পরিমাণে ফকীর মিসকিন আছে নোয়াখালীতে ।গোপন সুত্রে জানা যায়,দারিদ্রতা নয় ভিক্ষাবৃত্তি নাকি তাদের পারিবারিক কালচার যা বজায় রাখতে তারা এই কাজ করে থাকেন।পৃথিবীর মোট ফকীর মিসকিনের শতকরা ৭৫ ভাগই নাকি নায়াখালীর।
Share:

উন্নয়নে বাংলাদেশের কিছু অভাবনীয় পরিবর্তন ।

বাংলাদেশের অনেক সমস্যা।বিভিন্ন সূচকে আমরা অন্যান্য দেশের তুলনায় নিচের দিকে।এখানেই রয়েছে অনেকের সততা আর স্বদিচ্ছা প্রশ্নবিদ্ধ।হয়ত আপনারও অনেক প্রশ্ন আছে বলতে ইচ্ছে করে কিন্তু করতে পারেন না।এত সবের মধ্যে কিন্তু দেশ থেমে নেই।
কিন্তু এর মাঝেও আমাদের দেশে গর্ব করার মত অনেক ঘটনা ঘটেছে কয়েক বছরে।আমি একজন আশবাদি বাংলাদেশী এমনি কিছু গল্প তুলে ধরবো আপনাদের কাছে। বছর দশেক আগেও আমাদের জেডিপি ছিল ৫.৭৫% শতাংশ বর্তমানে তা বেড়ে হয়েছে ৭.২৫% শতাংশ ।যা পৃথিবীর খুব কন দেশে এমন ভাবে জেডিপি গ্রোথ প্রত্যক্ষ করেছে।
আমাদের মাথা পিছু আয় বছর দশেক আগে ছিল ৭১০ ডলার যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে  ১৬১০ ডলার যা প্রমান করে দেয় দেশে কর্মঠ মানুষের সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে।কিছু দিন আগে আমাদের ফরেন রিজার্ভ ছিল এক বিলিয়ন ও তার কাছাকাছি এখন আমাদের ফরেন রিজার্ভ কারেন্সি রিজার্ভ ৩৩ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি।আমরা গার্মেন্টস বানাচ্ছি, জাহাজ বানাচ্ছি জেই জাহাজ পৃথিবীর উন্নত দেশ গুলোতে যাচ্ছে এমনকি ডেনমার্ক নরওয়ে তেও আমাদের দেশে নানান জাহাজ যায়।আইসিটি সেক্টরে আমাদের আয় প্রায় বিলিয়ন ডলার ছুই ছুই করছে।যা কিছু দিনের মধ্যে তা ক্রস করবে।এমনকি সামনে কিছু দিনের মধ্যে বাংলাদেশের অনেক বড় আয়ের উৎস হয়ে দাড়াবে আইসিটি।একটা দেশ কতটা উন্নত হচ্ছে সেটা বুঝার একটা বড় উপায় হচ্ছে তার পাওয়ার জেনারেশন ক্যাপস।তার বিদ্যুৎ উৎপাদন করার ক্ষমতা।বছর কয়েক আগে আমাদের বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র ছিল মাত্র ২৭ টি যা বর্তমানে ১১৫ টি।যা দিয়ে আগে মাত্র ৫ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হত এখন ১৬ হাজার মেগাওয়াট উৎপাদন হয়।যা দিয়ে আগে মানুষ সেবা পেত ৪৭% শতাংশ বর্তমানে সেবা পায় ৮৩% শতাংশ অর্থাৎ এখন প্রতি ১০০ জনে ৮৩ জন বিদ্যুৎ সেবা পায়।দশ বছর আগে বাংলাদেশে ৩৪% শতাংশ মানুষ দারিদ্রসীমার নিছে বাস করত বর্তমানে তা কমে দাঁড়িয়েছে ২২% শতাংশতে।প্রবাসীদের আয় ১৪-১৮ বিলিয়ন ইউএস ডলার।চরম দারিদ্রসীমার নিছে বাস করত ১৯% শতাংশ মানুষ বর্তমানে তা কমে ১২% শতাংশ হয়েছে।আপনি জানলে অবাক হবেন যে আমাদের গড় বেড়ে হয়েছে ৭২ বছর।কৃষিতে বাংলাদেশ বিপ্লব ঘটিয়েছে । আমাদের আবাদি জমি কমছে কিন্তু শস্য উৎপাদন কমেনি বরং বেড়েছে।সারা পৃথিবী জুড়ে শান্তিরক্ষা কমিশনে যে কাজ করে সেখানে বাংলাদেশে সামরিক বাহিনী থেকে বাহিনী যায় সবচেয়ে বেশি।এটা আমাদের একটা বড় গরবের বিষয়।পৃথিবীতে ৫৭ তম দেশ হিসেবে আমরা মহাকাশে স্যাটেলাইট পাঠিয়েছি যা নাম বঙ্গবন্ধু-১ ।এমন আরো অনেক উদাহরন আছে যা বাংলাদেশকে উন্নত মর্যাদায় নিয়ে গেছে।বাংলাদেশ আরো উন্নত হোক ।এগিয়ে যাক বাংলাদেশ।
Share:

ছেলেদের মত সিগারেট খাচ্ছে মেয়েরাও।


  

রাস্তায় মেয়েদের সিগারেটের আড্ডা
সমান অধিকারের নেশায় মেয়েরা দিন দিন হয়ে উঠছে বেপরোয়া।কাউকে তোয়াক্কা না করে চলছে তাদের অস্বাভাবিক কাজকর্ম।এতে একজনের দেখা দেখি এমন নষ্টামি গুলো ছড়িয়ে পড়ছে আর নষ্ট হচ্ছে আমাদের সমাজ।এখন ছেলেদের পাশাপাশি মেয়েরাও সব ধরণের প্রকাশ্য নেশায় আসক্ত এছাড়াও বিভিন্ন হোটেল পার্টি থেকে শুরু করে মাতছে জীবন নাশকের নেশার আড্ডায়।তাঁরা এখন রাস্তার মোড়, টং দোকান, শপিং মল, বাজার, বাসা-বাড়ি এমনকি বাথরুমেও বিড়ি খেয়ে পরিবেশ নষ্ট করছে মেয়েরা। চলতি বাসও এর থেকে রক্ষা পায়নি। দিনে দিনে যেন এর মাত্রা বেড়ে যাচ্ছে। পরিবেশবাদীরা আসংকা করছেন, ২০৫০ সালের মধ্যে ঢাকা শহর বিড়ি-সিগারেটের পুটকিতে ভরে যাবে।
পার্কে মেয়েদের সিগারেটের আড্ডা
এর দায় কেবল ছেলেদের নয়, মেয়েরাও দোষী। তবে এক জরিপে দেখা গেছে, মেয়েরা কেবল দামী ব্রান্ডটাই নিয়ে থাকে যা পরিবেশে দূষণে ভূমিকা রাখে ৫% আর ছেলেরা বর্তমানে ভুমিকা রাখে ৯৫%।কিন্তু আগামী দিন গুলোতে মেয়েরা এই শতকরা হার বাড়াবে যা পরিবেশের ব্যাপক ক্ষতি সাধন করবে । এক সময় হয়ত ছেলে ও মেয়ের এই অনুপাত সমান হয়ে দাঁড়াবে।নারীর এমন অভ্যাসে ক্ষতি গ্রস্থ হবে শিশু-কিশোর পরিবেশ সমাজ তারপর জীবন।তাই সরকারের যত তারাতারি সম্ভব এর থেকে রাষ্ট্রকে রক্ষা করা।সাংবিধানিকভাবে সব ধরণের মাদককে নিষিদ্ধ করা।এর সাথে নিজে সচেতন হোন অন্যকে সচেতন করুণ।ভাল থাকুন।

টং দোকানে মেয়েদের সিগারেট আড্ডা। 

                                         
Share:

চুল লম্বা ও সুন্দর করার সহজ উপায়।

চুল নারী সুন্দরতার অপরিহার্য অংশ।এই চুলের ছোট, বড়, লাল, কালো, হাঁসা ইত্যাদি নিয়ে নানা মনে নানা সংশয়।অথচ এই চুল ঘরোয়া ভাবে খুব সহজেই সুন্দর ও লম্বা করা যায়।যা অনেক মেয়েরা জানেনা।
নিয়মিত মাথার ত্বক ম্যাসাজ করুণ
নানী-দাদীরা বলে থাকেন যে চুলে তেল দিয়ে টেনে বেঁধে রাখলে চুল লম্বা হয়।আসলে ওটা টেনে বেঁধে রাখার কারণে চুল লম্বা হয়না।ওটা মাথার ত্বক ম্যাসাজ করার কারণে বড় হয়।মাথার ত্বক ম্যাসাজ করলে চুলের গোড়ায় রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায় ফলে চুলের ফলিকল গুলো উদ্দীপিত হয় , এতে চুল পরা বন্ধ হয়।চুলের বৃদ্ধি দ্রুত হয়।এভাবে সপ্তাহে প্রায় দুদিন মাথার ত্বক ম্যাসাজ করুণ । তারপর ভাল করে শ্যাম্পু করে চুল ধুয়ে তেল দিন।আবার চুলে শ্যাম্পু করার সময় মাথার ত্বক ম্যাসাজ করে নিতে পারেন।এতেও আপনার ভাল ফলাফল পাবেন।
আবার বিভিন্ন ধরণের ওষুধ ও বা তেল ও পাওয়া যায়ঃ
মহৌষধ ক্যাস্টর অয়েল চুল ঘন ও বৃদ্ধিতে সবচেয়ে সহযোগিতা করে থাকে।তবে ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবারের তুলনায় অনেক কম। সবার আগে নজর রাখতে হবে যে চুলের তরান্বিত বজায় রাখতে ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবারের বিকল্প নেই।
তবে মহৌষধ ক্যাস্টর অয়েলেও রয়েছে অনেক পুষ্টি গুণ যা চুলের ঘনতা ও বৃদ্ধিতে বেশ কার্যকরী ভুমিকা পালন করা থাকে।
চুলের ঘন ও বৃদ্ধি হওয়াতে ডিমের কোন জুড়ি নেই।কারণ , ডিমে আছে উচ্চ মাত্রার প্রোটিন, আয়রন , ফসফরাস , জিংক, সেলেনিয়াম ও সালফার যা চুলের জন্য ভীষণ উপকারী।একটি বা দুটি ডিম নিন এর সাথে এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল কয়েক চামচ মিশ্রণ করে চুলে লাগান । শুকিয়ে গেলে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন আর যদি মাথায় খুশকি থাকে তাহলে উপরোক্ত প্রক্রিয়ার সাথে একটু লেবুর রস মিশিয়ে নিয়ে চুলে লাগান । আর ঘন কালো চুলে বহুগুণে হেসে উঠুক আপনার সৌন্দর্য।
Share:

Hello

add code

জেনে নিন আমাদের সমাজের ২৪৪ টি কুসংস্কার ।

১) বাচ্চাদের দাঁত পড়লে ইঁদুরের গর্তে দাঁত ফেললে সুন্দর দাত উঠে। ২) খাওয়ার সময় সালাম দেয়া-নেয়া যাবে না। ৩) কাউকে ...

Categories

Add Code