Date:

Showing posts with label sports. Show all posts
Showing posts with label sports. Show all posts

তামিমের দেশপ্রেম মুশফিকের বীরত্ব-স্যালুট তামিম।

তামিমের দেশ প্রেম মুশফিকের বীরত্ব।তামিম ইকবাল আপনাকে স্যালুট।সত্যিই এখনো বিশ্বাস হচ্ছে না শরীরের কাঁপনও থামছে না।৪৭ তম ওভারের পঞ্চম বলে মোস্তাফিজুর রহমান যখন আউট হয়ে যান।তখন বাংলাদেশের রান ২২৯ । সেখানেই ত বাংলাদেশের দৌড় থেমে যাওয়ার কথা।মোস্তাফিজুরের সাথে সাথে মাঠ ছেড়ে যাবার কথা সেঞ্চুরি করা মুশফিকুর রহিমেরও।কিন্তু সবাইকে অবাক করে দিয়ে মাঠে নেমে গেলেন তামিম ইকবাল।তার কিছু ক্ষণ আগেই তো নিউজ দেখলাম এশিয়া কাপ থেকে ছিটকে গেলেন তামিম।ক্রীক ইনফো ক্রিকবাজের মত বিখ্যাত ক্রিকেট নিউজ পোর্টাল গুলো কি তবে মিথ্যা লিখেছে!
এক হাতে ব্যাটিং করলেন তামিম।
ডাক্তার কি তবে মিথ্যা রিপোর্ট দিয়েছে!বিশ্বাস হচ্ছিলনা কারো!কারণ,ডাক্তাররা স্ক্যান রিপোর্ট দেখে বলে দিয়েছে বাম হাতে কব্জিতে চির ধরেছে। অন্তত ৬ সপ্তাহ মাঠের বাইরে থাকতে হবে।কিন্তু যেখানে এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচ জিততে না পারলে হয়ত গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নিতে হবে। সেখানে একটি জলজ্যান্ত উইকেট হিসেবে তামিম মাঠের বাইরে বসে থাকবেন সেটা কি করে হয়।ক্রিজের এক প্রান্তে দাড়িয়ে থাকলেই তো যেখানে প্রতিষ্ঠিত ব্যাটসম্যান মুশফিকুর রহিম কিছু রান স্কোরে যোগ করতে পারবেন।শুধু মাত্র সেই চিন্তা থেকেই গলায় ঝুলানো আংসিলিং খুলে এক হাতে ব্যাট নিয়ে মাঠে নামলেন তামিম।বাম হাতের কব্জিতে রাখলেন শুধু ব্যান্ডেজ।সঙ্গ দিলেন মুশফিককে । স্রেফ সঙ্গ দেয়ার জন্যই।কিন্তু তামিমের এই বিষয়টায় অবাক করে দিয়েছে সবাইকে।দলের প্রতি কি আত্মনিবেদন এতটুকু নিবেদন কাউকে কি করতে দেখেছে কেউ।ক্রীকইনফো এর লাইভ ধারাভাষ্যে লিখা হলো অবিশ্বাস্য এক দৃশ্য। তামিম ইকবাল ১১ নং খেলোয়ার হিসেবে মাঠে নেমে হাঁটছেন তাও মাত্র এক হাত দিয়ে অসাধারণ দৃশ্য। তামিম ইকবালের পক্ষ থেকে অবিস্মরণীয় এক সাহসিকতার কাজ।তামিম মাঠে নেমে এক বল মোকাবেলা করতে হয়েছে সুরাঙ্গা লাকমালকে।বডি লাইনে আসা বলটি তামিম এক হাত দিয়ে মকাবেলা করেছিলেন।তারপর আরো ১৫ বল মকাবেলা করেছে শ্রিলঙ্কাকে। যার প্রতিটি বল ই খেলেছেন মুশফিক।তামিমের সঙ্গে সিঙ্গেল ছিল দুটি মাত্র।মুশফিককে সঙ্গ দিয়ে বাংলাদেশের স্কোর বোর্ডে যোগ করেছেন আরো ৩২ টি রান।সব গুলো রানই নিয়েছেন মুশফিক কিন্তু তামিমের এমন সাহসিকতা না থাকলে তো এটা সম্ভব হত না।শেষ মহুরতে মুশি হয়ত চড়াও হয়ে খেলেছেন হয়ত তামিমের সাহসের মধ্যে দিয়ে নিজের সাহসেরও সঞ্চার করেছেন।সেই সাহসেই লঙ্কান বোলার দের বল একের পর এক পাঠিয়েছেন মাঠের বাইরে।মুশি চেষ্টা করেছেন তামিমের এই আত্মনিবেদনের মূল্য রাখতে এবং সফলও হয়েছেন।অন্যদিকে বাক্তিগত নিজের স্কোরও নিয়ে গেছেন সরবচ্ছ পর্যায়ে। কিন্তু তামিমের সাহসিকতা এখানে মুখ্য হয়ে উঠেছে।শেষ পর্যন্ত মুশি তামিমকে সাথে নিয়ে অবিশ্বাস্য ব্যাটিং করেছেন।


গড়লেন ক্যারিয়ার সেরা ১৪৪ রানের ইনিংস।তাতে ১১ বাউন্ডারি ও ৪ ছক্কা হাকিয়েছেন মুশি।এমন ক্রিকেট খেলেছেন হয়ত অনেকেই কিন্তু এভাবে একটা প্রান্ত আগলে রেখে খেলা অবিশ্বাস্য আসলেই অবিশ্বাস্য।তার চেয়েও যেন অবিশ্বাস্য ছিল তামিমের মাঠে নেমে পড়া।তামিম যদি মাঠে নামতে না পারতেন বাংলাদেশের ইনিংস থেমে যেত সেই ২২৯ রানেই।কিন্তু শেষে বাংলাদেশের স্কোর বোর্ড রান ২৬১ যা একটা জেতার টার্গেট ছিল। থ্যাংকস মুশি থ্যাংকস তামিম থ্যাংকস বাংলাদেশ ক্রিকেট টিম।
Share:

যুক্তরাষ্ট্রে থেকেই যাবেন মাশরাফি ।

টি টুয়েন্টি ক্রিকেটে বড় কিংবা ছোট দল বলে কিছু নেই। এই ফরম্যাটের ক্রিকেটে যেকোনো মুহূর্তেই যে ম্যাচের মোড় ঘুরে যেতে পারে সেটি অনেকবারই প্রত্যক্ষ করেছে বিশ্ব ক্রিকেট।

বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তিন ম্যাচের টি টুয়েন্টি সিরিজে হারিয়ে আরো একবার যেন সেটাই প্রমাণ করলো এই ফরম্যাটের ‘ছোট’ দল বাংলাদেশ।

ক্যারিবিয়ানদের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জয়ের পর এর ধারাবাহিকতা ক্রিকেটের আধুনিক সংস্করণেও বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছে টাইগাররা।

সফল একটি সিরিজ শেষে এবার দেশে ফেরার প্রতীক্ষায় আছে টিম টাইগার্স। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী ৯ই অগাস্ট সকাল সাড়ে আটটায় দেশের পথে যাত্রা করবে বাংলাদেশ দল।

তবে দলের বেশিরভাগ সদস্য এদিন রওয়ানা দিলেও যুক্তরাষ্ট্রেই থেকে যাবেন ওয়ানডে দলপতি মাশরাফি বিন মর্তুজা। মূলত পারিবারিক কারণেই ১৪ তারিখ পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করবেন তিনি বলে জানা গেছে।

এদিকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিমান ধরার সম্ভাবনা আছে টাইগার অলরাউন্ডার মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের।

কেননা আগামী ৮ই আগস্ট থেকে শুরু হতে যাওয়া ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লীগের (সিপিএল) আসরে সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিস প্যাট্রিওটসের হয়ে খেলার কথা রয়েছে তাঁর।

এবারের সিপিএলে খেলার কথা ছিল টাইগার অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসানেরও। কিন্তু এরই মধ্যে টুর্নামেন্ট থেকে নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছেন তিনি।

জ্যামাইকা তালাওয়াসের হয়ে গত দুই আসরে খেলা সাকিবকে এবার দলে নিয়েছিলো বার্বাডোজ ট্রাইডেন্টস।

Share:

টাইগারদের সিরিজ জয়

টাইগারদের সিরিজ জয়ের উল্লাস ।
টাইগারদের সিরিজ জয়ের পর উল্লাসে মেতে উঠা মহুরত। 

ম্যাচে উত্তেজনা ছড়ানোর কথা ছিল না। ব্যাটে বলে দুর্দান্তই ছিল বাংলাদেশ। তবে শেষদিকে ম্যাচটি ঠিকই উত্তেজনা ছড়িয়েছে। যে উত্তেজনাকে পাশ কাটিয়ে শেষ হাসি হেসেছে টাইগাররাই। ১৮ রানের জয়ে তিন ম্যাচের সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ২-১’এ হারিয়ে সিরিজ জিতেছে মাশরাফির দল।
৩০২ রানের বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরু থেকে সেভাবে চড়াও হয়ে খেলতে পারেনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তবে মারমুখী ছিলেন ক্রিস গেইল, করেন ৬৬ বলে ৬ বাউন্ডারি আর ৫ ছক্কায় ৭৩ রান। শাই হোপ ৬৪ করলেও খরচ করেন ৯৪টি বল। শেষদিকে রভম্যান পাওয়েলের ৪১ বলে ৭৩ রানেই জয়ের সম্ভাবনা জেগেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের। তবে শেষ রক্ষা হয়নি। বাংলাদেশের পক্ষে ২টি উইকেট পেয়েছেন মাশরাফি।
এর আগে সিরিজ নির্ধারণী শেষ ম্যাচের শুরুর অর্ধেকটা মন মতোই করতে পেরেছে বাংলাদেশ দল। রান বন্যার সেন্ট কিটস মাঠে রানের খোঁজে ধুঁকতে হয়নি বাংলাদেশি ব্যাটসম্যানদের। আগের দুই ম্যাচের ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে আবারও রান করেছেন তামিম ইকবাল। শেষদিকে ঝড় তুলেছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।
এই দুইয়ের ব্যাটে ভর করেই মূলত বড় সংগ্রহ দাঁড় করাতে পেরেছে টাইগাররা। প্রায় বছর দুয়েক পর দ্বিপাক্ষিক সিরিজ জয়ের মিশনে আগে ব্যাট করে বাংলাদেশের ইনিংস থেমেছে ৩০১ রানে।



সিরিজে টানা তৃতীয়বারের মতো টসে জেতেন বাংলাদেশের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা। প্রথম ম্যাচে করেন আগে ব্যাটিং, দ্বিতীয় ম্যাচে নেন আগে বোলিং। তৃতীয় ম্যাচে এসে আবারও আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন টাইগার অধিনায়ক। জানিয়ে দেন ব্যাট করার জন্য খুবই সুবিধাজনক হবে সেন্ট কিটসের এই উইকেট।
কিন্তু তামিম ইকবাল ও এনামুল হক বিজয়ের উদ্বোধনী জুটিতে মনেই হয়নি উইকেট ব্যাটিং বান্ধব। আগের দুই ম্যাচে বড় রান করতে ব্যর্থ হওয়া বিজয় এই ম্যাচেও আউট হয়েছেন অল্পতেই। ৩১ বলের ইনিংসে রান করতে পেরেছেন মাত্র ১০। উইকেটে একবারের জন্যও স্বচ্ছন্দ মনে হয়নি তাকে। দলীয় ৩৫ রানের মাথায় সিরিজে তৃতীয়বারের মতো তামিমকে একা করে দিয়ে সাজঘরে ফেরেন ডানহাতি এই ব্যাটসম্যান।
আগের দুই ম্যাচের ধারাবাহিকতা বজায় থাকে দ্বিতীয় উইকেট জুটিতেও। বন্ধু তামিমের সঙ্গে সাকিব আল হাসান আবারও গড়েন ইনিংসের ভীত গড়ে দেয়া জুটি। তামিমের ধীরস্থির ব্যাটিংয়ের সাথে ছিল সাকিবের উইকেটের চারপাশে রান নিয়ে স্কোরবোর্ড সচল রাখা ব্যাটিং। চোখের পলকে মাত্র ১৬ ওভার ব্যাট করে এই জুটিতে যোগ হয় ৮১ রান।

টানা তৃতীয় অর্ধসেঞ্চুরির দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে সাকিব ফিরে যান টপ এজ হয়ে স্কয়ার লেগে ধরা পড়ে। আউট হওয়ার আগে সাবলীল ব্যাটিংয়ে ৩ চারের মারে করেন ৩৭ রানে। খেলেন মাত্র ৪৪টি বল। সাকিব ফিরে গেলেও ক্যারিয়ারের ৪৩তম অর্ধশত তুলে নিতে কোন ভুল করেননি তামিম।
অর্ধশত পেরিয়ে মুশফিকুর রহিমকে নিয়ে নতুন করে ইনিংস গড়ার কাজে মন দেন তামিম। কিন্তু দারুণ শুরু করা মুশফিক অদ্ভুত এক শট খেলতে গিয়ে সাজঘরে ফিরে যান মাত্র ১২ রান করে। তার ব্যাট থেকেই আসে ইনিংসের প্রথম ছক্কাটি। দলীয় সংগ্রহ দেড়শ পার করিয়েই সাজঘরে ফিরে যান। অন্যপ্রান্তে অবিচল থেকে যান আস্থার আরেক নাম হয়ে ওঠা তামিম।
চতুর্থ উইকেট জুটি মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে পেয়ে যেন খানিক নির্ভার হন তামিম। খেলতে শুরু করেন হাত খুলে। জোড়া বাউন্ডারিতে পৌঁছে যান ৮০’র ঘরে। জাগিয়ে তোলেন সিরিজে নিজের দ্বিতীয় সেঞ্চুরির সম্ভাবনা। পরে নব্বইয়ের ঘরে ঢুকে ৯২ থেকে এক ছক্কায় চলে যান ৯৮ রানে।
বাকি দুই রান নেন সাবধানী ব্যাটিংয়ে এক-এক করে। তুলে নেন ক্যারিয়ারের একাদশ ও চলতি সিরিজের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি। তবে সেঞ্চুরির পর বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি বাঁহাতি এই ওপেনার। ব্যক্তিগত ১০৩ রানের মাথায় দেবেন্দ্র বিশুর ওভারে মিড উইকেটে ধরা পড়েন তামিম।
তিন ম্যাচে দুই সেঞ্চুরি ও এক ফিফটিতে ২৮৭ রান করে তামিম গড়েন ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে তিন ম্যাচ সিরিজে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড। ভেঙে দেন ২০১৪ সালে বাংলাদেশের বিপক্ষেই গড়া দীনেশ রামদিনের ২৭৭ রানের রেকর্ড।

তামিম ফিরে যাওয়ার পরে সবাইকে অবাক করে দিয়ে সাব্বির-মোসাদ্দেকের আগেই ব্যাট হাতে নেমে যান অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা। নিজের বলা ‘এই উইকেটে ব্যাটিং সহজ হবে’ কথাটার বাস্তব প্রমাণ দিতেই নেমে যান মাশরাফি। ব্যাটিংয়ে নেমে সময় নেননি খুব বেশি।
অপর প্রান্তে নির্ভরতার প্রতীক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ থাকায় নির্ভয়ে খেলতে পারছিলেন মাশরাফি। প্রতিপক্ষ অধিনায়ক জেসন হোল্ডারের এক ওভারে হাঁকান পরপর তিন বাউন্ডারি। হোল্ডারের পরের ওভারেই লংঅনের উপর দিয়ে মারেন এক ছক্কা। রিয়াদ-মাশরাফির জুটিতে চোখের পলকে ২৫০ পেরিয়ে যায় বাংলাদেশের সংগ্রহ।
পঞ্চম উইকেটে মাত্র ৪২ বলে ৫৩ রান পায় বাংলাদেশ। ২৫ বলে ৪ চার ও ১ ছক্কার মারে ৩৬ রান করে ফেরেন মাশরাফি। অপর প্রান্তে বাংলাদেশ দলের ফিনিশিংয়ের দায়িত্ব নিয়ে অবিচল ছিলেন মাহমুদউল্লাহ। স্লগ ওভারে ব্যাটিংয়ে আসেন হার্ডহিটার হিসেবে পরিচিত সাব্বির রহমান।
কিন্তু সাব্বিরের চেয়ে বেশি আক্রমণাত্মক খেলছিলেন মাহমুদউল্লাহই। এতোক্ষণ ধরে উইকেটে থেকে বিশাল এক ছক্কার মারে রিয়াদ তুলে নেন ক্যারিয়ারের ১৯তম অর্ধশতক। শুরুতে ব্যাটে-বলে এক করতে পারছিলেন না সাব্বির। ৪৯তম ওভারে পরপর দুই বলে দুটি ৪ মেরে পরের বলেই সাজঘরে ফিরে যান তিনি।

তবে অপরাজিতই থেকে যান মাহমুদউল্লাহ। শেষপর্যন্ত তার দুর্দান্ত ফিফটিতেই ৩০০ পেরিয়ে যায় বাংলাদেশ। শেষের দশ ওভারে আসে ৯৬ রান। মাত্র ৪৯ বলে ৫ চার ও ৩ ছক্কার মারে ৬৭ রান করেন রিয়াদ। ৫ বলে এক চারের মারে ১১ রানের ইনিংস খেলেন মোসাদ্দেক। বাংলাদেশের ইনিংস থামে ছয় উইকেটে ৩০১ রানে। স্বাগতিকদের পক্ষে দুইটি করে উইকেট নেন অ্যাশলে নার্স ও জেসন হোল্ডার।

Share:

Hello

add code

জেনে নিন আমাদের সমাজের ২৪৪ টি কুসংস্কার ।

১) বাচ্চাদের দাঁত পড়লে ইঁদুরের গর্তে দাঁত ফেললে সুন্দর দাত উঠে। ২) খাওয়ার সময় সালাম দেয়া-নেয়া যাবে না। ৩) কাউকে ...

Categories

Add Code