Date:

Showing posts with label world. Show all posts
Showing posts with label world. Show all posts

সালাতুর রাসূল (ছাঃ) মোবাইল অ্যাপস ।

রাসূল (সাঃ) এর সালাত সম্পর্কিত বই সালাতুর রাসূল (সাঃ) লিখেছেন ডাঃ আসাদুল্লাহ আল-গালীব।এই বইটি নিয়েই অ্যাপস টি সাজানো হয়েছে।সহীহ হাদিস ও কোরআনের আলোকে জবন গড়ি।পরকালের জীবনকে শান্তিময় করতে হাদিস কোরআন মেনে চলার বিকল্প নেই।
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.srsm.abdulalim.salaturrasoolsmbn

এই সুন্দর অ্যাপস টি পড়তে গুগোল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন এখনি।আর অন্যকেউ শেয়ার করতে ভুলবেন না।
Share:

সালাতুর রাসূল(ছাঃ) অ্যাপ্লিকেশনটি এখানে পাবেন।(The Salatur Rasool (SM) application can be found here)

অনেক সুন্দর একটা বই দেশ ও দেশের বাইরে যারা আছেন মুসলিম ভাই ও বোন আপনাদের সকলের জন্য ছোট উপহার।সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর আদেশ নিষেধ ও আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মাদ (ছাঃ) এর দেখানো পথই একমাত্র আমাদের মুক্তির পথ।এই আপ্লিকেশনটি মানে সালাতুর রাসূল(ছাঃ) বইটি এমনি চেষ্টায় লিখেছেন ডাঃ আসাদুল্লাহ আল-গালীব । যা সারা দেশ সহ বিশ্বের অনেক দেশের মানুষ পরে থাকেন।আর আমাদের চেষ্টা এটাকে আরো বিসদ প্রসার করা তাই টেকনোলোজির এই যুগে সবার হাতে হাতে পৌছে দিতে আমাদের ছোট প্রচেষ্টা।
Muslim brothers and sisters, who are outside the country and the country, have a small gift for all of you. The path of the Creator, the prohibition of Allah's permission and the path shown by our beloved Prophet Hazrat Muhammad (sm) is the only way of our salvation. This application means that the book of Salatur (sm) In a similar effort, Dr. Asadullah al-Galiv Which is the people of many countries of the world including the whole country. And our efforts to spread it more broadly, so in this era of technology, our small efforts to reach to the hands of all.

https://play.google.com/store/apps/details?id=com.srsmen.abdulalim.salaturrasoolsmen&fbclid=IwAR0bVmpQFu4BBZwo9z7VNiFentbbXk5k3A5NLCGupMHw7_uyKqarEToWR-Y


আপ্লিকেশনটি গুগোল প্লে স্টরে পাবেন বিনা খরচে।এখনি ইন্সটল করে ফেলুন।ইসলামের ছায়া তলে আসুন । আল্লাহ আমাদের পরকাল শান্তিময় করুন।
The application is available at the Google Play Store without any cost. Just install it. Come under the shadow of Islam. May Allah make the hereafter peace.
Share:

উন্নয়নে বাংলাদেশের কিছু অভাবনীয় পরিবর্তন ।

বাংলাদেশের অনেক সমস্যা।বিভিন্ন সূচকে আমরা অন্যান্য দেশের তুলনায় নিচের দিকে।এখানেই রয়েছে অনেকের সততা আর স্বদিচ্ছা প্রশ্নবিদ্ধ।হয়ত আপনারও অনেক প্রশ্ন আছে বলতে ইচ্ছে করে কিন্তু করতে পারেন না।এত সবের মধ্যে কিন্তু দেশ থেমে নেই।
কিন্তু এর মাঝেও আমাদের দেশে গর্ব করার মত অনেক ঘটনা ঘটেছে কয়েক বছরে।আমি একজন আশবাদি বাংলাদেশী এমনি কিছু গল্প তুলে ধরবো আপনাদের কাছে। বছর দশেক আগেও আমাদের জেডিপি ছিল ৫.৭৫% শতাংশ বর্তমানে তা বেড়ে হয়েছে ৭.২৫% শতাংশ ।যা পৃথিবীর খুব কন দেশে এমন ভাবে জেডিপি গ্রোথ প্রত্যক্ষ করেছে।
আমাদের মাথা পিছু আয় বছর দশেক আগে ছিল ৭১০ ডলার যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে  ১৬১০ ডলার যা প্রমান করে দেয় দেশে কর্মঠ মানুষের সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে।কিছু দিন আগে আমাদের ফরেন রিজার্ভ ছিল এক বিলিয়ন ও তার কাছাকাছি এখন আমাদের ফরেন রিজার্ভ কারেন্সি রিজার্ভ ৩৩ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি।আমরা গার্মেন্টস বানাচ্ছি, জাহাজ বানাচ্ছি জেই জাহাজ পৃথিবীর উন্নত দেশ গুলোতে যাচ্ছে এমনকি ডেনমার্ক নরওয়ে তেও আমাদের দেশে নানান জাহাজ যায়।আইসিটি সেক্টরে আমাদের আয় প্রায় বিলিয়ন ডলার ছুই ছুই করছে।যা কিছু দিনের মধ্যে তা ক্রস করবে।এমনকি সামনে কিছু দিনের মধ্যে বাংলাদেশের অনেক বড় আয়ের উৎস হয়ে দাড়াবে আইসিটি।একটা দেশ কতটা উন্নত হচ্ছে সেটা বুঝার একটা বড় উপায় হচ্ছে তার পাওয়ার জেনারেশন ক্যাপস।তার বিদ্যুৎ উৎপাদন করার ক্ষমতা।বছর কয়েক আগে আমাদের বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র ছিল মাত্র ২৭ টি যা বর্তমানে ১১৫ টি।যা দিয়ে আগে মাত্র ৫ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হত এখন ১৬ হাজার মেগাওয়াট উৎপাদন হয়।যা দিয়ে আগে মানুষ সেবা পেত ৪৭% শতাংশ বর্তমানে সেবা পায় ৮৩% শতাংশ অর্থাৎ এখন প্রতি ১০০ জনে ৮৩ জন বিদ্যুৎ সেবা পায়।দশ বছর আগে বাংলাদেশে ৩৪% শতাংশ মানুষ দারিদ্রসীমার নিছে বাস করত বর্তমানে তা কমে দাঁড়িয়েছে ২২% শতাংশতে।প্রবাসীদের আয় ১৪-১৮ বিলিয়ন ইউএস ডলার।চরম দারিদ্রসীমার নিছে বাস করত ১৯% শতাংশ মানুষ বর্তমানে তা কমে ১২% শতাংশ হয়েছে।আপনি জানলে অবাক হবেন যে আমাদের গড় বেড়ে হয়েছে ৭২ বছর।কৃষিতে বাংলাদেশ বিপ্লব ঘটিয়েছে । আমাদের আবাদি জমি কমছে কিন্তু শস্য উৎপাদন কমেনি বরং বেড়েছে।সারা পৃথিবী জুড়ে শান্তিরক্ষা কমিশনে যে কাজ করে সেখানে বাংলাদেশে সামরিক বাহিনী থেকে বাহিনী যায় সবচেয়ে বেশি।এটা আমাদের একটা বড় গরবের বিষয়।পৃথিবীতে ৫৭ তম দেশ হিসেবে আমরা মহাকাশে স্যাটেলাইট পাঠিয়েছি যা নাম বঙ্গবন্ধু-১ ।এমন আরো অনেক উদাহরন আছে যা বাংলাদেশকে উন্নত মর্যাদায় নিয়ে গেছে।বাংলাদেশ আরো উন্নত হোক ।এগিয়ে যাক বাংলাদেশ।
Share:

দুর্ঘটনার জেরে বুলগেরিয়ায় তিন মন্ত্রীর পদত্যাগ।


এক সড়ক দুর্ঘটনার জেরে বুলগেরিয়ার তিন মন্ত্রীকে পদতাগে বাধ্য করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী বয়কো বরিসভ।
এই দুর্ঘটনায় ১৭ জন নিহত ও ২০ জনেরও বেশী আহত হয়েছেন বলে জানা যায়।দুর্ঘটনাটি ঘটে দেশটির রাজধানি সোফিয়া থেকে ৮০ কিলোমিটার উত্তরে সভজে শহরে।
পদত্যাগ করেছেন দেশটির পরিবহনমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্র এবং আঞ্চলিক উন্নয়নবিষয়ক তিন মন্ত্রী।
গত শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী বয়কো বরিসভ বলেছেন,সড়ক দুর্ঘটনার জন্য রাজনীতিবিদরাই দায়ী। এর দায়দায়িত্ব তাদেরকেই নিতে হবে। এ দায় নিয়ে পরিবহনমন্ত্রী ইভালো মস্কোস্কি, আঞ্চলিক উন্নয়নমন্ত্রী নিকোলায় নানকভ এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ভ্যালেন্টিন রাডভের পদত্যাগের দাবি জানান দেশটির প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রীর এই দাবিতে সাড়া দিয়ে এক সংবাদ সম্মেলন করে তিন মন্ত্রী তাদের পদত্যাগের কথা জানান।তাঁরা বলেন এ ধরণের দুর্ঘটনা এড়াতে আমরা উদ্যোগ নিতে পারিনি।এই বলে তাঁরা তাদের দোষ স্বীকার করে মন্ত্রিত্ব থেকে অব্বাহতি নেন।
এই নিহতের ঘটনার পর থেকে শহরটিতে শতশত মানুষ আন্দোলন করে আসছিলেন। তারা দাবি করেন, দেশের সড়ক বিভাগকে ঢেলে সাজাতে হবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী দেশটির তিন মন্ত্রী(পরিবহনমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্র এবং আঞ্চলিক উন্নয়নবিষয়ক) পদ থেকে বরখাস্ত করেছেন।বরখাস্ত হওয়া তিন মন্ত্রী দুঃখ প্রকাশ করেছেন এবং বলেছেন আমরা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে পারিনি তাই আমরা এই বরখাস্ত মেনে নিলাম।
Share:

সুবর্ণ আইজ্যাক বারী প্রধানমন্ত্রী হাসিনার সাথে মিটিং বাতিল করলেন!

শিক্ষার্থীদের অরাজনৈতিক আন্দোলনে বাঁধা হওয়ায়, সুবর্ণ আইজ্যাক বারী প্রধানমন্ত্রী হাসিনার সাথে মিটিং বাতিল করলেন!
প্রিয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
আপনার দুইজন প্রতিনিধি, সচিব ড. সামিয়া ইসরাত রনি এবং সচিব আল মামুন আমার সাথে দেখা করতে চেয়েছিলেন বৈঠক করার জন্য! আমি সাধারণত মানুষের সাথে দেখা করি না কারণ একটি গণিত সমস্যার সমাধান করা মানুষের সাথে সাক্ষাৎ করার চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ! কিন্তু আমি আপনার উভয় সচিবকে আমার বাড়িতে আসার অনুমতি দিয়েছিলাম! আমি তাদের শর্ত দিলাম: তাদেরকে আমার সাথে গণিত সমাধান করতে হবে। তারা মেনে নিলেন! অবশেষে, আমি তাদের বলেছিলাম, হ্যাঁ, আমি প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করব।

কেন আমি "হ্যাঁ" বলেছি?
আমি গণিত পছন্দ করি কারণ এটি বিজ্ঞানের ভাষা।
আপনি গণিতের প্রেমে পড়া মানে পুরা জাতি,অর্থাৎ ১৬০ মিলিয়ন বাঙালি, গণিতের সাথে প্রেমে পড়া! এই কারণে, আমি আপনার দুই সচিবকে বলেছিলাম যে আমি আপনার সাথে দেখা করব! দুর্ভাগ্যবশত, আমি আর আপনার সাথে দেখা করতে চাই না।
সুবর্ণ আইজ্যাক বারী প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনাকে চিঠিতে তার কথা লিখেন।
সুবর্ণর চিঠি শেখ হাসিনার প্রতি।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জালিয়ান ওয়ালা বাগ হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে নাইটহুড গ্রহণ করতে অস্বীকার করেন। সড়ক নিরাপত্তা প্রতিবাদের বিরুদ্ধে পুলিশের আর ছাত্রলীগকে লেলিয়ে দেওয়ার কারনে আমি আপনার সাথে আমার মিটিং বাতিল করলাম!
সুবর্ণ আইজ্যাক
কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটি
আগস্ট ৭, ২০১৮

Share:

রাষ্ট্র বাঁচাবো , নাকি ফেইজবুক বাঁচাবো -মস্তোফা জব্বার।

রাষ্ট্রের স্বার্থে ফেসবুক নিয়ন্ত্রণের কথা বলেছেন টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তফা জব্বার। বলেন, মানুষের নিরাপত্তা এবং স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে প্রয়োজনে প্রযুক্তির নিয়ন্ত্রণ করবে সরকার। এক্ষেত্রে কোনো আপোষ করার সুযোগ নেই।
সোমবার সকালে রাজধানীর একটি হোটেলে, এশিয়া-প্যাসিফিক রেগুলেটরি কমিশনের বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদকিদের এসব কথা বলেন।
মোস্তফা জব্বার বলেন, রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা, জনগণের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করলে প্রযুক্তির দিকে তাকিয়ে থাকার সুযোগ নেই। ফেসবুক রাষ্ট্রকে বিপন্ন করে ফেললে রাষ্ট্র বাঁচাবো না ফেসবুক বাঁচাবো? তখন বৃহত্তর স্বার্থে ক্ষুদ্রতর স্বার্থ ত্যাগ করতে হবে।
ফেসবুকে নানা ধরনের গুজব প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, আমরা চাইলেও ফেসবুকের কোনো কন্টেন্ট ফিল্টারিং করতে পারি না। এ বিষয়ে আমাদের ফেসবুকের কাছে অনুরোধ করতে হয়। তারা আমাদের কিছু অনুরোধ রাখেন। কেননা, ফেসবুক তাদের আমেরিকান স্ট্যান্ডার্ড এবং সে দেশের আইন অনুযায়ী চলে। তবে, সরকার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাস্তবায়ন করছে। এটা পুরোপুরি বাস্তবায়ন হলে ফেসবুকের অনাকাঙ্ক্ষিত কন্টেন্টগুলো বন্ধ করা যাবে।
যমুনা অনলাইন: টিএফ
Share:

হামলায় ছাত্রলীগ জড়িত ছিল প্রমাণ দিন,আমি বিচার করব -ওবাইদুল কাদের।

সোমবার ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগের সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন হামলায় ছাত্রলীগের জড়িত থাকার প্রমাণ দিন, আমি বিচার করবো বললেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। একটি পেপার কাটিং দেখিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, এখানকার দুই যুবকের একজন হলেন ঢাকা কলেজ ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। সাংবাদিকদের ওপর হামলায় এই লোকগুলোও তো জড়িত থাকতে পারে।
এই আন্দোলনে অনুপ্রবেশ ঘটেছে দাবি করে তিনি বলেন, এই মুহূর্তে কোনও আন্দোলনকারী নেই। যখনই আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর উসকানিমূলক বক্তব্যকে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রকাশ্যে সমর্থন করেছেন, তখনই এটি দিবালোকের মতো সত্য হয়েছে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ছাত্রছাত্রীদের অরাজনৈতিক আন্দোলনে অনুপ্রবেশ করে বিএনপি নোংরা রাজনীতি করেছে। বিএনপি সরকার হটানোর আন্দোলন করছে, এটি এখন পরিষ্কার।
তিনি বলেন, গতকালের যে আন্দোলন, তা ছাত্রছাত্রীদের ছিল না। আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর আহ্বানে সারাদেশ থেকে বিএনপি-জামায়াতের ক্যাডাররা ঢাকায় আসে। শিবির-ছাত্রদলের ক্যাডাররা অস্ত্র নিয়ে শাহবাগ থেকে সাইন্সল্যাব পর্যন্ত পরে সেখান থেকে বিজিবি গেটে আসে। তাদের মূল লক্ষ্য ছিল আওয়ামী লীগ কার্যালয় হামলা করা।
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, আমি বিশ্বাস করি না যে সাধারণ শিক্ষার্থীরা অস্ত্র নিয়ে রাস্তায় নেমেছে। কোমলমতি শিক্ষার্থীদের কোনও রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নেই। আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে হামলা করারও কোনও এজেন্ডা নেই তাদের।
তিনি বলেন, প্রস্তাবিত সড়ক পরিবহন আইনটি সংসদীয় কমিটিতে উত্থাপিত হবে, সেখান থেকে যাচাই-বাছাই শেষে জাতীয় সংসদে উত্থাপিত হবে। সব অংশীজনের সঙ্গে আলোচনা করে আইনটি জাতীয় সংসদে পাশ করা হবে। এই আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। সর্বোচ্চ শাস্তির যে কথা বলা হয়েছে, সেটি অপরাধের মাত্রার ওপর নির্ভর করবে।
তিনি আরও বলেন, পেনাল কোডের ৩০২ ধারা মোতাবেক, মৃত্যুদণ্ডের বিধান থাকবে। কেউ যদি হত্যার উদ্দেশে দুর্ঘটনা ঘটায় এবং তা তদন্তে প্রমাণিত হয়, তাহলে মৃত্যুদণ্ডের বিধান কার্যকর হবে। রাজধানীর বিমানবন্দর সড়কে দুর্ঘটনায় নিহত দুই শিক্ষার্থীর ক্ষেত্রে ৩০২ ধারার বিধান প্রযোজ্য হতে পারে বলেও জানান মন্ত্রী।
তিনি আরও বলেন আগামী শনিবার থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত ঢাকাসহ সারা দেশের বিআরটিএ’র প্রতিষ্ঠানগুলোয় লাইসেন্স প্রদান ও নবায়ন, গাড়ির ফিটনেস প্রদান ও নবায়ন কার্যক্রম প্রতিদিন সকাল নয়টা থেকে রাত নয়টা পর্যন্ত চালু থাকবে। বিশেষ পরিস্থিতিতে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় এই কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
Share:

বিশ্বের ঘৃণিত ব্যক্তির তালিকায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর নাম প্রকাশ।

বিশ্বের সবচেয়ে খারাপ মানুষ কে? আপনাকে এক মিনিট সময় দেওয়া হলো এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য। চোখ বন্ধ করুন, আর ভাবুন গোটা বিশ্বের প্রেক্ষাপট থেকে।এক মিনিট শেষ। এবার উত্তর দিন। আপনি হয়তো এক, দুই করে অনেকের নাম বলবেন। কিন্তু আপনি কি এই তালিকায় যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের নাম ভাবতে পারেন? আপনি যদি না-ও পারেন, তবে জেনে নিন জর্জ ডব্লিউ বুশ রয়েছেন বিশ্বের সবচেয়ে ঘৃণিত মানুষের তালিকার ৪ নম্বরে। পশ্চিমা বিশ্বের বদৌলতে যে স্ট্যালিন, মাও সে তুংকে ব্যাপক ঘৃণার কথা বলা হয়, তাঁদের চেয়েও ‘এগিয়ে’ রয়েছেন বুশ।সম্প্রতি বিশ্ব ইতিহাসের নায়ক ও খলনায়ক খুঁজতে করা এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। খলনায়কের তালিকায় এক নম্বরে রয়েছেন জার্মানির অ্যাডলফ হিটলার। এরপর রয়েছেন আল কায়েদা নেতা ওসামা বিন লাদেন, তাঁর পরে ইরাকে সাবেক প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেন।বিশ্বের সবচেয়ে খারাপ মানুষ হিসেবে তালিকায় বুশের সঙ্গে রয়েছেন সোভিয়েত কমিউনিস্ট নেতা স্টালিন,বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হাসিনা, চীনের বিপ্লবি মার্কসবাদী নেতা মাও সে তুং এবং মার্কসবাদী রুশ কমিউনিস্ট নেতা লেনিনের মতো মানুষ। ডেইলি মেইল জানায়, গবেষণায় আরো দেখা যায়, মানব সেবার অনন্য প্রতীক মাদার তেরেসা, ভারতের অহিংস নেতা মহাত্মা গান্ধী, যুক্তরাষ্ট্রে নাগরিক ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় অহিংস আন্দোলনের নেতা মার্টিন লুথার কিং, আফ্রিকার বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনের নেতা নেলসন ম্যান্ডেলা, খ্রিস্টান ধর্মের মূল ব্যক্তিত্ব যিশু খ্রিস্টকে ছাড়িয়ে বিশ্বের সেরা নায়ক বা শ্রেষ্ট মানুষ হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন বিজ্ঞানী আইনস্টাইন।আর্জেন্টিনা, পাকিস্তান, দক্ষিণ কোরিয়া, ইতালি, যুক্তরাষ্ট্রসহ ৩৭টি দেশের সাত হাজার শিক্ষার্থীর মতামতের ভিত্তিতে এই গবেষণা করা হয়েছে। যাঁদের গড় বয়স ২৩ বছর। মতামত গ্রহণের জন্য গবেষরা ব্যবহার করেছেন ল্যাটেন্ট প্রোফাইল এনালাইসিস (এলপিএ) পদ্ধতি। বিশ্ব ইতিহাসের ৪০টি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ওপরে ভিত্তি করে নিজেদের মতামত জানাতে বলা হয়েছিল এই শিক্ষার্থীদের।

Share:

বাংলাদেশী অ্যামেরিকান শিক্ষার্থীদের সম্মিলিত প্রতিবাদ।

'We Want Justice' এই আন্দোলন এখন শুধু বাংলাদেশের লখো কোটি শিক্ষার্থীর শ্লোগান নয়।এই শ্লোগান দিয়ে রাস্তায় নেমে বিশ্বের অনেক দেশের মানুষ বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের সমর্থন করেছে। এই আন্দোলনের বিপক্ষ স্থান কারীদের নানা সমালোচনা করেছে।কেননা এই আন্দোলন ন্যায়ের পক্ষে আর অন্যায়ের বিরুদ্ধে।তাঁরা বলে এই আন্দোলন বুকে ধারন করার মত নয়,তাই আমরা বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের উপর যে অন্যায় ও অবিচার করা হচ্ছে তার প্রতিবাদ করতে রাস্তায় নেমেছি।  
বাংলাদেশী অ্যামেরিকান শিক্ষার্থীদের সম্মিলিত প্রতিবাদ।
৫ আগস্ট ২০১৮ অ্যামেরিকার জ্যামাইকায় বাংলাদেশ স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন অব উএসএ  এর পক্ষ থেকে প্রায় কয়েকশ শিক্ষার্থী রাস্তায় আন্দোলন করে।তাঁরা বাংলাদেশের শিক্ষার্থী আন্দোলনকে সমর্থন জানায় এবং শিক্ষার্থী আন্দোলনের বিপক্ষ অবস্থানকারীদের তীব্র নিন্দা জানায়।কারণ,এই আন্দোলন ন্যায়ের আন্দোলন , ন্যায্য দাবী আদায়ের আন্দোলন। এসময় তাঁরা বিভিন্ন প্লেকার্ড হাতে শ্লোগান দিতে থাকে (WE WANT JUSTICE) বলে।
বাংলাদেশী অ্যামেরিকান শিক্ষার্থীদের সম্মিলিত প্রতিবাদ।

এছাড়াও শুধু অ্যামেরিকা নয় আল-জাজিরা , সৌদি-আরব সহ আরো অনেক দেশ এই আন্দোলনের পক্ষে রাস্তায় আন্দোলন করেন।তাঁরা কেউ চায়না বাংলাদেশের কোন শিক্ষার্থী এভাবে রাস্তায় মারা যাক।সাথে তাঁরা এও বলেন যে আর কোন শিক্ষার্থীদের উপর কোন প্রকার মারধর গুলি টিয়ারসেল গ্যাস যেন নিক্ষেপ না করা হয়।তাঁরা চান শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলন মেনে নেয়া হোক। 
Share:

বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কড়া সমালোচনায় যুক্তরাষ্ট্র।

বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থার পরিপেক্ষিতে যা ঘটছে তা বেদনাদায়ক অমানবিক।এটা কোন সুস্থ রাজনৈতিক দলের কাজ হতে পারে না।যা দেশের মানুষের কাম্য নয়।এমনকি দেশের বাইরেও সরকার কুড়াচ্ছে না অবমাননা আর সমালচনা।যেটা দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে।সম্প্রতি সড়ক দুর্ঘটনার যের ধরে দেশে যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে তা নিয়ে বিশ্ব মিডিয়ায় দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নানা সমালোচনা হচ্ছে।যেমন-

বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে কড়া সমালোচনা করা হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের এক প্রতিবেদনে। এতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিরুদ্ধে হত্যা, নির্যাতনে জড়িত থাকার পাশাপাশি তাদের বিচার না হওয়ার কথাও তুলে ধরা হয়েছে।নিরাপত্তা বাহিনীর দ্বারা নাগরিকদের নির্যাতন ও হত্যা বন্ধে বাংলাদেশ ২০১৭ সালে সামান্য ব্যবস্থা নিয়েছে বলেও প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত মানবাধিকার পরিস্থিতিসংক্রান্ত প্রতিবেদনে বাংলাদেশ অংশে এসব কথা বলা হয়।যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় শুক্রবার দেশটির ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন জে সালিভান এক সংবাদ সম্মেলনে এই প্রতিবেদন প্রকাশ করেন।প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশের মানুষ পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর প্রতি আস্থা না পাওয়ায় অনেকেই সরকারি বাহিনীর কাছ থেকে সহযোগিতা গ্রহণ করেন না বা অভিযোগ জানান না।
বিচারহীনতার কারণে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরাও অপরাধ করেও পার পেয়ে গেছে বলেও প্রতিবেদনে জানানো হয়। এতে বলা হয়, যেসব ঘটনার মাধ্যমে বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে তার মধ্যে রয়েছে সরকারি বাহিনীর দ্বারা বিচার বহির্ভূত হত্যা, নির্যাতন, বেআইনি আটক ও গুম করে দেওয়া।এটা আমাদের জন্য কোন ভাবেই কাম্য নয় ।

Share:

গুজব না ছড়াক, দাসত্ব নিপাত যাক , স্বৈরাচারী নিপাত যাক।

যা লিখবো, এর চেয়ে খাঁটি সত্য ইনশাআল্লাহ পাওয়া যাবে না। আমরা মাঝরাত পর্যন্ত নিজেরাই এই সমস্ত তথ্য জোগাড় করেছি। কোন ভাঁওতাবাজি নয়। গতকালকের ঘটনাপ্রবাহ ব্যাখা করার চেষ্টা করবো, তারপর সবাই নিজেদের মতো করে সিদ্ধান্ত নিবেন। গুজব না ছড়াক, দাসত্ব নিপাত যাক।
তথ্যসূত্র - আন্দোলন পরিচালনাকারী কেউ/কয়েকজন যারা নিজের সামনে সবকিছু হতে দেখেছে ; আমি নিজে
* ছাত্রলীগ এর পক্ষ থেকে দাবী করা হচ্ছে যে সকালে তাদের পার্টি অফিসে হামলা করা হয়েছে (হায়, এমন দেশে বাস করি, জামাত-বিএনপি ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় অফিসেও আজ হামলা চালায়। কত ভয়ংকর )
দুপুর পর্যন্ত কোন সমস্যা হয়নি। ছাত্ররা নিয়ম মেনেই লাইসেন্স চেক করছিলো, সবকিছু আগের মতোই চলছিল।
তারপর ছাত্রলীগ হঠাত হামলা চালায় (পূর্ববর্তী ঘটনার রেশ টেনে ) এবং ছাত্ররা প্রতিহত করার চেষ্টা করে। ছাত্রীদের বিভিন্ন নিরাপদ স্থানে আশ্রয় দেওয়ানোর সর্বোচ্চ চেষ্টা করে (স্যালুট)। ধাওয়া- পালটা ধাওয়া চলতে থাকে
ঠিক এইসময়েই ৩ জন ছাত্র হঠাত নিখোঁজ হয় (একজন ছিল রগচটা) ছাত্রদের পার্টি অফিস চেক করার অফার দেওয়া হয়েছিল। ছাত্ররা ভেবেছে হয়তো সেই তিনজন সেখানে গেছে।এভাবে চলতে চলতে একসময় ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে সমঝোতার কথা আসে। তারপর ছাত্রদের সাথে তাদের কথা চলে।
শিক্ষার্থীদেরকে পুলিশর গুলি ও টিয়ারসেল নিক্ষেপ। 
ইতোমধ্যে সাইন্স ল্যাবের ছাত্রদের দলটি ঝিগাতলা পৌঁছায়। ফলে তারা শক্তিশালী হয়। পাশাপাশি একটা বাচ্চা এসে জানায় যে ৪ জন মেয়েকে রেপ করা হচ্ছে (দুইজনকে পরে কাপড় ছিন্নভিন্ন অবস্থায় পাওয়া যায়, দুজন মেয়েকে তুলনামূলক ভালো অবস্থায় পাওয়া যায়। বর্ণনাকারীর ব্যবহৃত শব্দ ছিল " দুজনকে এনে নামিয়ে দেয়")
ফলে তাদের সন্ধানে ছাত্রছাত্রীরা পার্টি অফিসের দিকে অগ্রসর হতে থাকে(সহপাঠীদের পেতে)। এদের সংখ্যা দেখে এবার ছাত্রলীগ পুলিশকে সামনে পাঠিয়ে পিছে নিজেরা অবস্থান করে।
পুলিশ টিয়ার শেল মারে। ছাত্ররা পিছানোর সময় পিছ থেকে বিজিবিও টিয়ার শেল মেরে জায়গাটাকে ছাত্রদের পিটানোর খোঁয়াড় হিসেবে তৈরি করে 
তারপর আর কী... মাইর চলে। মোটামুটি প্রায় সব অপ্রীতিকর ঘটনাই এই সময় ঘটে, ভেঙ্গে ফেলা, চোখ তুলে ফেলা
ছাত্রলীগের নেতা কর্মীদের নৃশংসতা।
কিন্তু, কোন স্পটডেড ঘটেনি। গুজবটা উঠে সেই তিন ছাত্রকে নিয়ে। যারা অদ্যাবধি নিখোঁজ 
এরপর আবার আলাপের প্রস্তাব আসে। এবার অভিনব পদ্ধতিতে। ৪ জন আইডিয়ালের ছাত্র এসে হাজির হয়। ফিটফাট আনকোরা নতুন ড্রেসে(ইভেন পরিচয় পত্র ছাড়াই) (!!!) তারা বলে যে তারা দেখে এসেছে পার্টি অফিসে কিছু নেই এবং তারা প্রেস কনফারেন্সও করে ফেলেছে 
একটু পরেই রব্বানী ভাই যোগ দেন। কিন্তু এই দুইদলের কেউই ছাত্রদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেয়নি, যেমন, "গুলি কেন চলল, নিখোঁজ ছাত্ররা কোথায়, ছাত্রীদের উপর কেন নির্যাতন হয়েছে, ইত্যাদি ইত্যাদি "
রব্বানি ভাই চলে যাওয়ার পর পুলিশ এসে ছাত্রছাত্রীদের ব্যাক আপ দেওয়ার কথা বলে ধানমন্ডি পার্টি অফিস পর্যন্ত নিয়ে যায়। কিন্তু আমাদের ভিতরে ঢুকতে না দিয়ে বসায় রাখে। ১০ মিনিটের মতো পরিকল্পনার পর আমাদের উপর লাঠিচার্জ শুরু হয়:) এবং সবাই ছত্রভঙ্গ হয়ে পড়ে। আর এক হয়ে উঠা হয়নি।
লাঠিচার্জের পরেই ছাত্রলীগ পুলিশী নিরাপত্তায় মিছিল বের করে। তাদের হাতের রড, লাঠি, এসব ছিলই।
১| স্পটডেড আমাদের জানানুযায়ী নেই। কিন্তু যাদের নিয়ে গুজব, সেই তিন জন এখনো নিখোঁজ  এখন,
শিক্ষার্থীদের ন্যায়ের দাবীতে সমর্থন জনগণের আন্দোলন শাহাবাগ চত্বরে সমাবেশ।
২| ৪ মেয়ে নিখোঁজ ও ৪ মেয়ের প্রাপ্তি সংবাদ রয়েছে। অর্থাৎ বেঁচে আছে 
বাকীটাতে আমি যাচ্ছি না।
৩| সন্ধ্যা থেকে অ্যাম্বুলেন্স এ করে অভিভাবক পরিচয়ে ছাত্রদের ল্যাব এইড থেকে নিয়ে যাওয়া হয়।
রাত ১০ টায় ঝিগাতলায় ছাত্রভর্তি অ্যাম্বুলেন্স (চলন্ত) আমরা নিজে দেখি।
রাত ১২ টায় শুনছি ঝিগাতলার এক বাসার নীচতলার গ্যারেজে অনেক লাশ গোসল করানো হচ্ছে। ছবিও পাওয়া গেছে পলিথিন টাঙ্গিয়ে গোসল দেওয়ানোর 
আগের দুটো ঘটনার সাথে পরের ঘটনার মিল দিতে আমার ইচ্ছা নেই, ইচ্ছা নেই, ইচ্ছা নেইইইই........
৪| হামলাকারীদের একটি বড় গ্রুপ হামলার পর সাইন্স ল্যাব থেকে নিউ মার্কেটের মাঝের রাস্তায় জড়ো হয়। তাদের হাতে রড, লোহার চাটা, লাঠি ইত্যাদি ছিল। এদের মাঝেই কেউ/কারা বুয়েট ইইই'১৪ এর একজনকে মেরে হাসপাতালে পাঠায়।
৫| বিজিবির টিয়ার শেল ছোঁড়ার পর প্রায় ২-৩শ ছাত্রছাত্রী ছত্রভঙ্গ হয়ে পড়ে। এই সময়ে যে কাউকে তুলে নিয়ে যাওয়া, ধর্ষণ করা, হত্যা করা খুবই সহজ কাজ বাকীটা কল্পনা করতে চাচ্ছি না...
যেকোনো মেরুদণ্ডী সমাজে এমন ঘটে গেলে সবাই রাস্তায় নামে আসতো। কমপক্ষে নিজেদের স্থান থেকে সাহায্য করতো।
এরপরেও কি বাংলার সুশীল সমাজ এবং আপামর জনগণ চুপ থাকবেন?
অবশ্য থাকতেও পারেন। শত বছরের দাসত্ববৃতি অভ্যাস, একদিনে যাবে কেন 
সব লেখা পড়ে কি বুঝলেন?
from 
ইউসুফ শরীফ 
Share:

হামলায় ফখরুলরা জড়িত -ওবাইদুল কাদের।


ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে হামলার ঘটনায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও তার দল জড়িত বলে অভিযোগ করেছেন ওবায়দুল কাদের।সাথে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালও ছিলেন।
ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে  স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও লীগ সম্পাদক। 
রোববার বিকালে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন দলের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী।
আওয়ামী লীগ সম্পাদক বলেন, আমীর খসরু মাহমুদের ফোনালাপে মির্জা ফখরুলের সমর্থন দেয়ায় বিএনপির ষড়যন্ত্র ফাঁস হয়ে গেছে। এর ফলে প্রমাণ হলো একটি অরাজনৈতিক আন্দোলনের সঙ্গে বিএনপি জড়িত।
তিনি বলেন, বিএনপি ও তার দলের দোসররা শিক্ষার্থীদের এ অরাজনৈতিক আন্দোলনের ওপর ভর করে সরকার পতনের ষড়যন্ত্র করছে।সত্যিই কি এসব ষড়যন্ত্র গুজব?পরিসংখ্যানে কিন্তু চলমান সরকারের পতন পরিলক্ষিত স্পষ্ট।  শনিবার ও রোববারের হামলায় প্রমাণিত যে মির্জা ফখরুল ও তার দল জড়িত।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিষয়টি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি। প্রধানমন্ত্রী দলীয় সন্ত্রাসী নেতাকর্মীদের সতর্ক ও সংযত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন।
Share:

জিগাতলায় শিক্ষার্থীদের উপর আবার হামলা।

নিরাপদ সড়কের দাবিতে ও গতকাল জিগাতলায় হামলায় প্রতিবাদে রাজধানীর শাহবাগ থেকে জিগাতলার উদ্দেশে যাওয়া কয়েক হাজার শিক্ষার্থীর মিছিলে লাঠিচার্জ করেছে পুলিশ। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাঁদানে গ্যাসও নিক্ষেপ করেছে। এ সময় একদল হেলমেটধারীও সশস্ত্র হামলায় অংশ নেয়। এতে শতাধিক শিক্ষার্থী  ও তিন সাংবাদিক আহত হয়েছেন। অন্তত ৩২ জন শিক্ষার্থীর অবস্থা গুরুতর।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বেলা একটার দিকে শাহবাগ থেকে জিগাতলার দিকে মিছিলটি যায়। ওই সময় আগে থেকে অবস্থান নেয়া পুলিশ সদস্যরা শিক্ষার্থীদের ওপর কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে। একইসঙ্গে শুরু হয় লাঠিচার্জ। কাঁদানে গ্যাস ও লাঠিচার্জ থেকে শিক্ষার্থীদের কেউ কেউ এ সময় লেকের পানিতে ঝাপিয়ে পড়েন। তাদেরকে উপরে তুলে এনে পেটাতে দেখা গেছে। ধানমন্ডি থানাতেও বেশ কয়েকজনকে ধরে নিয়ে যেতে দেখা যায়।
জিগাতলায় আহত শিক্ষার্থীর এক অংশ।

এছাড়া জিগাতলায় সীমান্ত স্কয়ারের দিকে পুলিশ সাঁজোয়া যান নিয়ে শিক্ষার্থীদের ধাওয়া দিলে তারা আশপাশে ছড়িয়ে–ছিটিয়ে পড়ে। অনেকে নির্মাণাধীন ভবনগুলোয় আশ্রয় নেয়। বেশির ভাগ শিক্ষার্থী এখন সীমান্ত স্কয়ারের দিকে অবস্থান করছে।
মিছিলের সুনির্দিষ্ট নেতা না থাকলেও বেশিরভাগই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থী। বুয়েট, জগন্নাথের শিক্ষার্থীরাও সেখানে ছিলেন।
মিছিলে থাকা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আব্দুল করিম জানান, আমাদের সেখানে অবস্থানের কোনো পরিকল্পনা ছিল না।  জিগাতলা থেকেই মিছিল ঘুরিয়ে নেয়ার কথা ছিল। পুলিশ কোনো কারণ ছাড়াই অতর্কিত আক্রমণ করে শিক্ষার্থীদের ওপর।
শিক্ষার্থীদের উপর পুলিশ ও ছাত্রলীগের হামলা।  

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বুয়েট শিক্ষার্থী জানান, ধানমন্ডি ৩ নং রোডের আশপাশে যেসব শিক্ষার্থী পুলিশের লাঠিচার্জ থেকে বাঁচার চেষ্টা করছিল, তাদের ওপর লাঠি হাতে হামলা করতে দেখা যায় একদল হেলমেটধারীকে। তবে দুপুর তিনটে নাগাদ এলাকা পুলিশের নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।
হামলায় অন্তত তিন সাংবাদিক আহত হয়েছে। এর মধ্যে এপির ফটোসাংবাদিক এ এম আহাদের অবস্থা গুরুতর। শিক্ষার্থীদের বেশিরভাগই আশপাশের হাসপাতাল ও ঢাকা মেডিকেলে কলেজে চিকিৎসা নিচ্ছেন। অনেকেরই মাথায় আঘাত গুরুতর।
এ বিষয়ে পুলিশের রমনা জোনের উপ-কমিশনার মারুফ হোসেন সরদার জানান, শিক্ষার্থীরা ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের দিকে যাচ্ছিল। বেশ কয়েকবার অনুরোধ করলেও তারা শোনেনি। পুলিশ বাধ্য হয়েই একশনে গেছে। 

উৎসঃআরটিভি নিউজ
Share:

আন্দোলনে উত্তাল ছাত্র জনতা -দুষ্কৃতিকারীদের প্রতি নিন্দা।

সারা দেশের লাখো ছাত্রছাত্রী ও সর্বস্তরের জনতার একটাই শ্লোগান নিরাপদ সড়ক চাই।নিরাপদ সড়ক চেয়ে আন্দোলনরত স্কুল ও কলেজ শিক্ষার্থীদের ওপর জিগাতলায় হামলা করে পুলিশ ও সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের  ক্যাডাররা  ।ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের ন্যায্য দাবী করতে গিয়ে তাদেরকে গুলি ছোড়া হয়েছে ছাত্রীদেরকে ধর্ষণ করেছে।এর প্রতিবাদে রাস্তায় নেমেছে  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।তারা বিশাল একটি মিছিল নিয়ে ঝিগাতলায় অবস্থান নেয়। এসময় পুলিশ টিয়ারশেল মেরে তাদের সেখান থেকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। 
আন্দোলনরত উত্তাল ছাত্র জনতা শাহবাগ চত্তর।ছবিঃ ফেইজবুক
রোববার (০৫ আগস্ট ২০১৮) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস অনুষদে মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়। 
ঘণ্টাখানেক অবস্থানের পর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করে শাহবাগে যায় শিক্ষার্থীরা। এসময় তারা (We Want Justice) ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’, ‘নৌ-পরিবহন মন্ত্রীর পদত্যাগ’(Shipping Minister resigns) চেয়ে স্লোগান দেয়।ধীরে ধীরে বেলা বেড়ে দুপুর ১২টার দিকে শাহবাগে নিরাপদ সড়ক চেয়ে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরাও তাদের সঙ্গে অংশ নেয়। মুহূর্তেই শিক্ষার্থীর সংখ্যা সহস্রাধিক হয়ে যায়। পরে তারা মিছিল সহকারে সাইন্সল্যাবে যান। এরপর সেখান থেকে তারা মিছিল নিয়ে জিগাতলায় অবস্থান নেন।
ছাত্রছাত্রীরা ন্যায়ের পক্ষে ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছেন এটা কি তাদের অপরাধ?তবুও তাদের উপর হামলা করা হাচ্ছে। কোমলমতি ছাত্রছাত্রী এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে এর আয়োজন করা হয়। এসময় মিরপুরে এক হামলায় ব্যাংকিং বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের রুহিন মারাত্মক আহত হওয়ার বিচার দাবি করা হয়। মানববন্ধনে সংহতি জানান বিজনেস অনুষদের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকরাও।
আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রীরা শাহবাগ চত্তর ঢাকা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাংকিং বিভাগের মাস্টার্সের ছাত্র আমান বলেন, আমরা শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার নিন্দা জানাই। এর সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করছি।

এদিকে, তারা চলে যাওয়ার পরে বুয়েটের শিক্ষার্থীদের একটি মিছিল এসে শাহবাগে অবস্থান নেয়।
অপরদিকে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে অবস্থান করছেন।
বিদিবিএস 
সকল প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
Share:

বাঁচতে হলে জানতে হবে এইচআইভি-এইডস কি?

বিশ্বজুড়ে ভয়াবহ এক নাম এইচআইভি। এইচআইভি কোন রোগের নাম নয়।শরীরে এক সাথে অনেক গুলো রোগের সমষ্টি হয়ে বডিকে যখন রোগপ্রতিরধে অচল করে দেয় সেই ধাপকেই মূলত  এইচআইভি বলা হয়ে থাকে।এটা মূলত অবাধ যৌনমিলনের কারণে হয়ে থাকে।আবার যার শরীরে এই ভাইরাস আছে তার শরীর থেকে রক্ত নিলে ,  এই ভাইরাসে আক্রান্ত মায়ের শরীরের দুধ পান করলে।

এ যাবৎ কাল পর্যন্ত এর কোন প্রপার ওষুধ আবিষ্কার হয়নি।তবে সাম্প্রতি এ বিষয়ে গবেষণালব্ধ একদল গবেষক জানিয়েছেন,তাঁরা  এইচআইভি ভাইরাসের কার্যকর প্রতিষেধক তৈরির সম্ভাবনা দেখছেন।মানবদেহে এইচআইভি প্রতিরোধ তৈরি করা সম্ভব এমন একটি চিকিৎসাপদ্ধতি সম্প্রতি আবিষ্কার করেছেন গবেষকরা।
সাম্প্রতি এমনি এক চাঞ্চল্যকর প্রতিবেদন রিপোর্ট করেছেন বিবিসি।যুক্তরাষ্ট্র, রুয়ান্ডা, দক্ষিণ আফ্রিকা, উগান্ডা আর থাইল্যান্ডের প্রায় ৪০০ অধিবাসীকে চার মাসে চারটি প্রতিষেধক দিয়ে পরীক্ষা করা হয়।
পরীক্ষা চালানোর পর তাদের দেহে এইচআইভি প্রতিরোধকারী ব্যবস্থা তৈরি হয়েছে, এমন তথ্য উঠে এসেছে গবেষণায়। এইচআইভি সদৃশ্য একটি ভাইরাসে আক্রান্ত কয়েকটি বানরও ওই চিকিৎসায় নিরাময় লাভ করেছে।
তবে এই চিকিৎসার মাধ্যমে মানুষের মধ্যে ভাইরাস সংক্রমণ রোধ করা যায় কিনা তা নির্ণয় করতে আরও গবেষণা প্রয়োজন।সমস্ত পৃথিবীতে প্রতি বছর প্রায় ১৮ লাখ নতুন মানুষ এইচআইভি ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছে।
তবে এই গবেষণার শীর্ষ গবেষক ও হার্ভার্ড মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড্যান বারোখ বলেন, এ গবেষণার ফল সতর্কতার সঙ্গে ব্যাখ্যা করা প্রয়োজন।
তিনি আরো জানান, প্রতিষেধকের মাধ্যমে সবার দেহে এইচআইভি প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হলেও এই ভাইরাসের আক্রমণ ও সংক্রমণ রোধে এ প্রতিষেধক যথেষ্ট কিনা তা এখনও নিশ্চিত নয় গবেষকরা। 
কিন্তু এইচআইভির চিকিৎসায় নানাবিধ অগ্রগতি হলেও এই ভাইরাসের নিশ্চিত প্রতিষেধক এখনও মানুষের ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে গেছে।
‘প্রেপ’ বা ‘প্রি এক্সপোজার প্রোফাইল্যাক্সিস’ নামের এই ওষুধ, যেটি এইচআইভি সংক্রমণ রোধে কার্যকর, নিয়মিত সেবন করতে হয়। আক্রান্ত হওয়ার আগে নিয়মিত এই ওষুধ গ্রহণ করলে এইচআইভি সংক্রমণের সম্ভাবনা থাকে না।সবচেয়ে বড় কথা হল আমাদেরকে সচেতন থাকতে হবে।বাঁচতে হলে জানতে হবে এইছআইভি এইডস কি?
এইচআইভি ভাইরাস মানবদেহে প্রবেশ করার পর দেহের রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থাকে নষ্ট করে দেহ নামের এই অদ্ভুত রাজ্যের রাজার মত বসবাস করে।দেহকে ধীরে ধীরে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়।
তাই আমরা নিজে সচেতন হই অন্যকে সচেতন করি।

Share:

রাতে যে খাবারগুলো খেলে বিপদ।

আমরা বাংলালি খেতে ভালোবাসি।আর প্রিয় খাবার হলেতো কোন কথাই নাই , ইচ্ছে মতো খাই হোক সেটা সকাল, দুপুর কিংবা রাত।আমরা একেকজন একেক ধরণের খাবার খেতে পছন্দ করি।তবে কখনো কি ভেবে দেখেছেন আপনার অজান্তেই কোন এক খাবার নিরবে আপনাকে ভিতরে ভিতরে শেষ করে দিচ্ছে? কেউ কি কখনো ভেবে দেখেছেন, রাতে আমরা যা খাচ্ছি তা স্বাস্থ্যসম্মত কিনা? রাতে কারো ভাত, কারো দুধ না খেলে ঘুম আসে না। অনেকের আবার রাতে ঘুমের আগে দুধ খাওয়া চাই-ই-চাই।

অতিরিক্ত রাত জাগার কারণে অনেকেরই আবার রাতে ভাজাভুজি, চকোলেট কিংবা নানা ধরণের মুখরুচক খাবার খাওয়ার বদভ্যাস থাকে। এই সব বদভ্যাস থেকে ওজন যেমন বাড়ে তেমনই শারীরিক সমস্যাও বাড়তে থাকে।
এমনি ১০টি খাবার, যা রাতে খেলে আপনার জন্য বিপদ হতে পারে।
মিষ্টিঃ
খাবারের পর হালকা মিষ্টি খাওয়া সুন্নাত। রাতে খাওয়ার পর মিষ্টি খাওয়ার অভ্যাস অনেকেরই থাকে। এতে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে গিয়ে শরীরে শিথিলতা যেমন আসে, তেমনই ওজনও বাড়ে তরতর করে।
দুধঃ
রাতে শোয়ার আগে অনেকেই গরম দুধ খান।দুধের ২ থেকে ৪ শতাংশ শর্করা হল  ল্যাকটোজ । ল্যাকটোজ শরীরে সহজে হজম হয় না।পরে শরীর বিভিন্ন অসুবিধায় ভোগে।গ্যাসের সমস্যা থাকলে তো এক্ষুনি রাতে দুধ খাওয়া বন্ধ করুণ।
ভাতঃ
বাঙালির প্রধান খাবার ভাত।সারাদিন কাজ  সেরে ক্লান্ত শরীরে রাতে বাড়ি ফিরে জমিয়ে ভাত না খেলে অনেকেরই ঘুম আসে না। তবে পেশি সচল রাখতে রাতে ভাত না খাওয়াই ভাল।
পিজাঃ
রাতে আলস্য লাগলে পিজা অর্জার দেওয়া খুবই কমন ব্যাপার। জানেন কি খারাপ কার্বোহাইড্রেট ও স্যাচুরেটেড ফ্যাটে ভরপুর পিজা আপনার হজমের গণ্ডগোল ঘটাতে বাধ্য।সো,এই খাবারটি থেকে দূরে থাকুন।
ফুডঃ
তেল, চর্বি ও কোলেস্টেরল জাতীয় খাবার একে বারেই পরিহার করা উচিত।আর রাতে বেশি তেল মশলাযুক্ত খাবার খাওয়া কোন ভাবেই উচিৎ নয় আমরা সকলেই জানি। তাই এই খাবার গুলো থেকেও নিজেকে সংযত রাখুন।
আলু ভাজাঃ
রাতে ঘুম না এলেই মুচমুচে আলু ভাজা ওয়াও। পড়েই অনেকের জিভে জল আসছে। এর স্যাচুরেটেড ফ্যাট ও সোডিয়াম শরীরের প্রচুর ক্ষতি করে।
ব্রকোলিঃ
আমরা সবাই জানি এই অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর খাবার। তবে রাতের জন্য নয়। এর প্রচুর পরিমাণ ফাইবার হজম হতে সময় নেবে। ফলে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটবে।
অরেঞ্জ জুসঃ
অনেকেই রাতে ঘুমনোর তেষ্টা মেটাতে, আবার মিষ্টি স্বাদ পেতে গলায় ঢালেন অরেঞ্জ জুস। এর অ্যাসিডিক প্রকৃতি হজমের সমস্যা বাড়ায়।এর ফলে ও হতে পারে নানা সমস্যা। 
চকোলেটঃ
বিশেষ করে ডার্ক চকোলেটের মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণ ক্যাফেন। যা স্নায়ুর উদ্দীপনা বাড়িয়ে তোলে। ঘুমের সময় প্রয়োজন ঠিক উল্টটা। আর সবচেয়ে বড় কথা হল বাংলাদেশী তৈরী চকলেট নানা রকমের ভেজাল দ্রব্য দিয়ে বানানো হয়।যা শরীরের জন্য মারাক্তক ক্ষতিকর।
আইস ক্রিমঃ
আমাদের দেশে আইসক্রিম সুগারের পরিবর্তে ঘনচিনি দিয়ে বানানো হয়।এটি রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে মেটবলিজমে ব্যাঘাত ঘটায়। যা পরবর্তীতে ক্যান্সার সৃষ্টিতে সাহায্য করে।
তাই, খাবার গ্রহণে সচেতন হন। সুস্থ থাকুন।

Share:

বিশ্বের যেসব দেশ ভ্রমণে ভিসা লাগে না।

দেশ বিদেশে ঘুরার কার না শখ।একটু সময় পেলে কিংবা অফিসে একটু ছুটি বা অবসরে সবাই ছুটে যেতে চায় প্রিয় স্থানে।কেউবা এসবের তোয়াক্কা না করেই ঘুরাঘুরিটাকে ঠিকি উপভোগ করেন।তেমনি ভ্রমন প্রিয় মানুষদের নিয়ে আজকের পর্বে দেশ-বিদেশ।বিশ্বের এমন অনেক দেশ আছে যেখানে আপনি ঘুরতে যেতে চাইলে ভিসার দরকার পড়বে না।ওই দেশগুলোর এয়ারপোর্টে নেমে আপনি আপনার কাংঙ্খিত ভিসাটি সঙ্গে সঙ্গেই হাতে পেয়ে যাবেন।আর এই ভিসার জন্য আগে থেকে আবেদন করতে হবে না। বর্তমানে পৃথিবীতে এমন অবাক করা ৫৭টি দেশ রয়েছে।

যেসব দেশে যেতে ভিসা লাগবে না :
ভুটান(Bhutan), ইকুয়েডর(Ecuador), এল সালভাদর(EL Salvador), ফিজি(Fiji), গ্রেনাডা()Grenada, হাইতি(Haiti), জামাইকা(Jamaica), মরিশাস(Mauritius), মাইক্রোনেশিয়া(Micronesia), নেপাল(Nepal), সেন্ট কিটস এন্ড নেভিস(Saint Kitts and Nevis), সেন্ট ভিনসেন্ট এন্ড দ্য গ্রেনাদিনেস(Saint Vincent and the Grenadines), ত্রিনিদাদ এন্ড টোবাগো(Trinidad and Tobago), ভ্যানুয়াতু(Vanuatu), হং কং(Hong Kong), দক্ষিণ কোরিয়া(South Korea), মেসিডোনিয়া(Macedonia), টার্কিস এন্ড কাইকোস আইল্যান্ড(Turks and Caicos Island), মন্টসেরাত(Montserrat), শালবর্ড(Chalkboard)।
যেসব দেশে ই-ভিসা লাগে :
জিম্বাবুয়ে, জাম্বিয়া, সাও তামি এন্ড প্রিনসিপি, রাওয়ান্ডা, মিয়ানমার, মলদোভা, কেনিয়া, জর্জিয়া, গ্যাবন, কটে দিলভোরি, বাহরাইন।
 
Zimbabwe, Zambia, Sao Tome and Principe, Rwanda, Myanmar, Moldova, Kenya, Georgia, Gabon, Kate Dilvori, Bahrain.


যে সব দেশে এয়ারপোর্ট থেকে ভিসা মিলে:
বলিভিয়া, কম্বোডিয়া, ক্যাপে ভারদে, কমোরস, জিবুটি, ডোমিনিয়া, ইথিওপিয়া, গিনি-বিসাউ, গুয়ানা, ইন্দোনেশিয়া, জর্ডন, লাওস, মাদাগাসকার, মালডিভস, মরিতানিয়া, পালাউ, সেন্ট লুসিয়া, সেনেগাল, সেচেলিস, সোমালিয়া, তানজানিয়া, থাইল্যান্ড, টোগো, টিমোর লেসতে, তুভালু, উগান্ডা, অ্যান্টার্কটিকা

Guinea-Bissau, Guinea, Indonesia, Jordan, Laos, Madagascar, Maldives, Mauritania, Palau, Saint Lucia, Senegal, Seychelles, Somalia, Tanzania, Thailand, Togo, Bolivia, Cambodia, Cape Verde, Comoros, Djibouti, Timor Leste, Tuvalu, Uganda, Antarctica


পারমিট লাগে যে সব দেশের:


শ্রীলঙ্কা ও সামোয়া।Sri Lanka and Samoa


এখানের মধ্যে যে দেশটি আপনার পছন্দ সেখানে আপনার প্রিয় জন বন্ধু-বান্ধবকে নিয়ে উড়াল দিতে পারেন।ঘুরে আসতে পারেন আপনার পছন্দের দেশ থেকে। 
Share:

বাংলাদেশীদের গুলি করে মারার নির্দেশ দিলেন-বিজেপি নেতা রাজা সিং।

জাতীয় নাগরিক পঞ্জী ইস্যুতে যখন আসাম, সংসদ সহ-গোটা ভারত তোলপাড় তখন তাতে ঘৃতাহুতি দিলেন তেলঙ্গানার বিজেপি বিধায়ক রাজা সিং।মঙ্গলবার তিনি রোহিঙ্গা এবং বেআইনিভাবে এদেশে প্রবেশ করা বাংলাদেশিদের গুলি করে মেরে ফেলার নির্দেশ দেন দেশটির সামরিক বাহিনীকে।দেশকে নিরাপদে রাখতে এটাই পথ বলে মন্তব্য করেণ তিনি। তাঁর এমন নির্দেশ সমালাচনার ঝড় বইছে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ।
বাংলাদেশীদের গুলি করে মারার নির্দেশ দিলেন-বিজেপি নেতা রাজা সিং।

তিনি বলেন,যদি এই রোহিঙ্গা এবং বাংলাদেশী বেআইনি অভিবাসিরা ভারত ছাড়তে না চায়, তাহলে তাদের গুলি করে শেষ করে দেওয়া উচিত। আর তাহলেই আমাদের দেশ নিরাপদ থাকবে।তিনি এমন মন্তব্যও করেন।তাঁর এমন মন্তব্যে বেড়েছে দলের অস্বস্তি। অন্যদিকে মানুষের প্রতি অমানবিক নির্দেশ দিয়ে তাদের অসম্মানও করেছেন বলে মনে করছেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা। কারণ দল এই পথকে সমর্থন করেন কিনা তা নিয়েও প্রশ্নের শেষ নেই।এর আগেও তিনি বহু বিতর্কিত মন্তব্য করেছেন। সম্প্রতি আলওয়ারে এক ‌যুবক'কে গরু পাচারকারী সন্দেহে বেধড়ক মারধর হয়।এই অবস্থায় আহত ওই ‌যুবক'কে হাসপাতালে নিয়ে ‌যেতে ৪ ঘণ্টা দেরি করে পুলিশ।ফলে তার মৃত্যু হয়। 
এনিয়ে বলতে গিয়ে রাজ সিং একটি ভিডিও প্রকাশ করে বলেন, ‌যতদিন না গোহত্যা বন্ধ হবে ততদিন গণধোলাই বন্ধ হবে না। সাম্প্রদায়িক উস্কানিমূলক বক্তব্য রাখার জন্য রাজা সিংয়ের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই ৬০টি মামলা হয়েছে। কিন্তু পুলিস এখনও তাঁর টিকি ছুঁতে পারেনি।
উল্লেখ্য,রোহিঙ্গা উদ্বাস্তু ও আসমে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে তোলপাড় চলছে সংসদে।ভারতে বসবাসকারী রোহিঙ্গাদের প্রতি সরকার মানবিক পদক্ষেপ নিবে বলে সংসদে দাবি করেন তৃণমূল সাংসদ সুগত বসু।তাঁর ‌যুক্তি,বাংলাদেশে আগত রোহিঙ্গাণ বাস্তুহারাদের ভারত মানবিক সাহা‌য্য পাঠাচ্ছে।খাবার,পোশাক সহ বিভিন্ন জিনিস পত্র রয়েছে তার মধ্যে।কিন্তু ভারতে বসবাসকারী ৪০ হাজার রোহিঙ্গা বাস্তুহারাদের জন্য কেন্দ্র ব্যবস্থা নিবে বলে দাবি করেন তৃণমূল সাংসদ।
অপরদিকে, আসামে ৪০ হাজার মানুষ জাতীয় নাগরিকত্ব থেকে বাদ পড়ায় সরব হয়েছে বিরোধীরা। এনিয়ে তৃণমূল তো একে বাঙালি খেদাও অভি‌যান বলেছে। নাম, পদবী ধরে ধরে তালিকা থেকে মানুষজনকে বাদ দেওয়া হয়েছে বলে অভি‌যোগ তৃণমূলের।
সূত্র- আজকাল, জি নিউজ ২৪ ঘন্টা
Share:

Hello

add code

জেনে নিন আমাদের সমাজের ২৪৪ টি কুসংস্কার ।

১) বাচ্চাদের দাঁত পড়লে ইঁদুরের গর্তে দাঁত ফেললে সুন্দর দাত উঠে। ২) খাওয়ার সময় সালাম দেয়া-নেয়া যাবে না। ৩) কাউকে ...

Categories

Add Code