Date:

জনগণ এখন বিকল্প রাজনৈতিক শক্তি খুঁজছে -হুসেইন মুহাম্মাদ এরশাদ।

দেশের এমন পরিস্থিতিতে মানুষ সরকারের উপর থেকে আস্থা হারিয়ে ফেলেছে।
এমনি মন্তব্য করে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বলেছেন, দেশের অবস্থা নাজুক হয়ে পড়েছে। জনগণ এখন রাষ্ট্র ক্ষমতার বিকল্প রাজনৈতিক শক্তি প্রত্যাশা করছে। তাই জাতীয় পার্টির নেতৃত্বাধীন সম্মিলিত জাতীয় জোটের সামনে সম্ভাবনার দ্বার উন্মুক্ত হয়েছে।
সোমবার জাপার বনানী কার্যালয়ে সম্মিলিত জাতীয় জোটের শরিক ইসলামী মহাজোটের নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এসব কথা বলেন।
সোমবার জাপার বনানী কার্যালয়ে সম্মিলিত জাতীয় জোটের শরিক ইসলামী মহাজোটের নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, দেশ ও জাতির স্বার্থে এখন আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে এবং আগামী নির্বাচনে জনগণের ম্যান্ডেট গ্রহণের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে। তবেই আমরা জাতিকে অন্ধকার থেকে আলোর পথ দেখাতে পারবো।সত্যিই জাতি এই অন্ধকার থেকে মুক্তি পেতে চায়।বর্তমান দেশের মানুষ অতিষ্ঠ সরকারের প্রতি।
এ সময় ইসলামী মহাজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আবু নাসের ওয়াহেদ ফারুক আগামী সংসদ নির্বাচনে তার জোটের আগ্রহী প্রার্থীদের একটি তালিকা জোট চেয়ারম্যান এরশাদের হাতে হস্তান্তর করেন।
মতবিনিময় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন- জাতীয় পার্টির মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, প্রেসিডিয়াম সদস্য সুনীল শুভ রায়, ভাইস চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন রাজু, এমএ রাজ্জাক খান, ইসলামী মহাজোটের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ইসলামী মহাজোটের চেয়ারম্যান আলহাজ আবু নাসের ওয়াহেদ ফারুক, মহাসচিব মাওলানা আবু হাসনাত, আলহাজ মাওলানা আলতাফ চৌধুরী, মুফতি মোর্শেদ প্রমুখ।
Share:

বিশ্বের ঘৃণিত ব্যক্তির তালিকায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর নাম প্রকাশ।

বিশ্বের সবচেয়ে খারাপ মানুষ কে? আপনাকে এক মিনিট সময় দেওয়া হলো এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য। চোখ বন্ধ করুন, আর ভাবুন গোটা বিশ্বের প্রেক্ষাপট থেকে।এক মিনিট শেষ। এবার উত্তর দিন। আপনি হয়তো এক, দুই করে অনেকের নাম বলবেন। কিন্তু আপনি কি এই তালিকায় যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের নাম ভাবতে পারেন? আপনি যদি না-ও পারেন, তবে জেনে নিন জর্জ ডব্লিউ বুশ রয়েছেন বিশ্বের সবচেয়ে ঘৃণিত মানুষের তালিকার ৪ নম্বরে। পশ্চিমা বিশ্বের বদৌলতে যে স্ট্যালিন, মাও সে তুংকে ব্যাপক ঘৃণার কথা বলা হয়, তাঁদের চেয়েও ‘এগিয়ে’ রয়েছেন বুশ।সম্প্রতি বিশ্ব ইতিহাসের নায়ক ও খলনায়ক খুঁজতে করা এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। খলনায়কের তালিকায় এক নম্বরে রয়েছেন জার্মানির অ্যাডলফ হিটলার। এরপর রয়েছেন আল কায়েদা নেতা ওসামা বিন লাদেন, তাঁর পরে ইরাকে সাবেক প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেন।বিশ্বের সবচেয়ে খারাপ মানুষ হিসেবে তালিকায় বুশের সঙ্গে রয়েছেন সোভিয়েত কমিউনিস্ট নেতা স্টালিন,বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হাসিনা, চীনের বিপ্লবি মার্কসবাদী নেতা মাও সে তুং এবং মার্কসবাদী রুশ কমিউনিস্ট নেতা লেনিনের মতো মানুষ। ডেইলি মেইল জানায়, গবেষণায় আরো দেখা যায়, মানব সেবার অনন্য প্রতীক মাদার তেরেসা, ভারতের অহিংস নেতা মহাত্মা গান্ধী, যুক্তরাষ্ট্রে নাগরিক ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় অহিংস আন্দোলনের নেতা মার্টিন লুথার কিং, আফ্রিকার বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনের নেতা নেলসন ম্যান্ডেলা, খ্রিস্টান ধর্মের মূল ব্যক্তিত্ব যিশু খ্রিস্টকে ছাড়িয়ে বিশ্বের সেরা নায়ক বা শ্রেষ্ট মানুষ হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন বিজ্ঞানী আইনস্টাইন।আর্জেন্টিনা, পাকিস্তান, দক্ষিণ কোরিয়া, ইতালি, যুক্তরাষ্ট্রসহ ৩৭টি দেশের সাত হাজার শিক্ষার্থীর মতামতের ভিত্তিতে এই গবেষণা করা হয়েছে। যাঁদের গড় বয়স ২৩ বছর। মতামত গ্রহণের জন্য গবেষরা ব্যবহার করেছেন ল্যাটেন্ট প্রোফাইল এনালাইসিস (এলপিএ) পদ্ধতি। বিশ্ব ইতিহাসের ৪০টি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ওপরে ভিত্তি করে নিজেদের মতামত জানাতে বলা হয়েছিল এই শিক্ষার্থীদের।

Share:

ইস্টওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উপর হামলা ও ভাংচুর।

ঢাকার আফতাব নগরে  ইস্টওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ছাত্রলীগ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া চলছে।বর্তমানে ওই এলাকার পরিস্থিতি খুবই থম্থমে বিরাজ করছে।
রামপুরায় ইস্টওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর টিয়ারশেল নিক্ষেপ করেছে পুলিশ। বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে অবস্থানরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশ ও ছাত্রদের দফায় দফায় সংঘর্ষ চলছে।
 
ভাংচুর করছে একদল যুবক। 
পুলিশের পাশাপাশি শ্রমিক লীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায়। আজ সোমবার রামপুরা ব্রিজের পাশে নিরাপদ সড়কের দাবিতে শিক্ষার্থীরা অবস্থান করতে চাইলে পুলিশ তাদেরকে বাধা দেয়। এ সময় ছাত্র ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ চরম আকার ধারণ করে। ক্যাম্পোসে  শ্রমিক লীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের কর্মীরা ব্যাপক ভাঙচুর চালায়।এছাড়াও রাজধানীর ছাত্রলীগের হেলমেট বাহিনী নানা অরাজকতার সৃষ্টি করছে।
পুলিশের টিয়ারসেল নিক্ষেপ।

তারা শিক্ষার্থীদের লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করলে ভেতর থেকে শিক্ষার্থীরাও পাল্টা ইটপাটকেল ছুড়ে মারে। এদিকে যুবলীগের হেলমেট বাহিনী প্রথম আলো’র স্টাফ রিপোর্টার নাসরিন আক্তারকে হেনস্থা করে। সংঘর্ষ চলাকালে ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ অবস্থান কর্মসূচিরত ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের সাত শিক্ষার্থীকে আটক করে। আটককৃতদের মধ্যে পাঁচজন ছাত্র ও দুইজন ছাত্রী রয়েছে। আফতাব নগরে ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। 

Share:

বাংলাদেশী অ্যামেরিকান শিক্ষার্থীদের সম্মিলিত প্রতিবাদ।

'We Want Justice' এই আন্দোলন এখন শুধু বাংলাদেশের লখো কোটি শিক্ষার্থীর শ্লোগান নয়।এই শ্লোগান দিয়ে রাস্তায় নেমে বিশ্বের অনেক দেশের মানুষ বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের সমর্থন করেছে। এই আন্দোলনের বিপক্ষ স্থান কারীদের নানা সমালোচনা করেছে।কেননা এই আন্দোলন ন্যায়ের পক্ষে আর অন্যায়ের বিরুদ্ধে।তাঁরা বলে এই আন্দোলন বুকে ধারন করার মত নয়,তাই আমরা বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের উপর যে অন্যায় ও অবিচার করা হচ্ছে তার প্রতিবাদ করতে রাস্তায় নেমেছি।  
বাংলাদেশী অ্যামেরিকান শিক্ষার্থীদের সম্মিলিত প্রতিবাদ।
৫ আগস্ট ২০১৮ অ্যামেরিকার জ্যামাইকায় বাংলাদেশ স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন অব উএসএ  এর পক্ষ থেকে প্রায় কয়েকশ শিক্ষার্থী রাস্তায় আন্দোলন করে।তাঁরা বাংলাদেশের শিক্ষার্থী আন্দোলনকে সমর্থন জানায় এবং শিক্ষার্থী আন্দোলনের বিপক্ষ অবস্থানকারীদের তীব্র নিন্দা জানায়।কারণ,এই আন্দোলন ন্যায়ের আন্দোলন , ন্যায্য দাবী আদায়ের আন্দোলন। এসময় তাঁরা বিভিন্ন প্লেকার্ড হাতে শ্লোগান দিতে থাকে (WE WANT JUSTICE) বলে।
বাংলাদেশী অ্যামেরিকান শিক্ষার্থীদের সম্মিলিত প্রতিবাদ।

এছাড়াও শুধু অ্যামেরিকা নয় আল-জাজিরা , সৌদি-আরব সহ আরো অনেক দেশ এই আন্দোলনের পক্ষে রাস্তায় আন্দোলন করেন।তাঁরা কেউ চায়না বাংলাদেশের কোন শিক্ষার্থী এভাবে রাস্তায় মারা যাক।সাথে তাঁরা এও বলেন যে আর কোন শিক্ষার্থীদের উপর কোন প্রকার মারধর গুলি টিয়ারসেল গ্যাস যেন নিক্ষেপ না করা হয়।তাঁরা চান শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলন মেনে নেয়া হোক। 
Share:

বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কড়া সমালোচনায় যুক্তরাষ্ট্র।

বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থার পরিপেক্ষিতে যা ঘটছে তা বেদনাদায়ক অমানবিক।এটা কোন সুস্থ রাজনৈতিক দলের কাজ হতে পারে না।যা দেশের মানুষের কাম্য নয়।এমনকি দেশের বাইরেও সরকার কুড়াচ্ছে না অবমাননা আর সমালচনা।যেটা দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে।সম্প্রতি সড়ক দুর্ঘটনার যের ধরে দেশে যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে তা নিয়ে বিশ্ব মিডিয়ায় দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নানা সমালোচনা হচ্ছে।যেমন-

বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে কড়া সমালোচনা করা হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের এক প্রতিবেদনে। এতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিরুদ্ধে হত্যা, নির্যাতনে জড়িত থাকার পাশাপাশি তাদের বিচার না হওয়ার কথাও তুলে ধরা হয়েছে।নিরাপত্তা বাহিনীর দ্বারা নাগরিকদের নির্যাতন ও হত্যা বন্ধে বাংলাদেশ ২০১৭ সালে সামান্য ব্যবস্থা নিয়েছে বলেও প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত মানবাধিকার পরিস্থিতিসংক্রান্ত প্রতিবেদনে বাংলাদেশ অংশে এসব কথা বলা হয়।যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় শুক্রবার দেশটির ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন জে সালিভান এক সংবাদ সম্মেলনে এই প্রতিবেদন প্রকাশ করেন।প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশের মানুষ পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর প্রতি আস্থা না পাওয়ায় অনেকেই সরকারি বাহিনীর কাছ থেকে সহযোগিতা গ্রহণ করেন না বা অভিযোগ জানান না।
বিচারহীনতার কারণে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরাও অপরাধ করেও পার পেয়ে গেছে বলেও প্রতিবেদনে জানানো হয়। এতে বলা হয়, যেসব ঘটনার মাধ্যমে বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে তার মধ্যে রয়েছে সরকারি বাহিনীর দ্বারা বিচার বহির্ভূত হত্যা, নির্যাতন, বেআইনি আটক ও গুম করে দেওয়া।এটা আমাদের জন্য কোন ভাবেই কাম্য নয় ।

Share:

গুজব না ছড়াক, দাসত্ব নিপাত যাক , স্বৈরাচারী নিপাত যাক।

যা লিখবো, এর চেয়ে খাঁটি সত্য ইনশাআল্লাহ পাওয়া যাবে না। আমরা মাঝরাত পর্যন্ত নিজেরাই এই সমস্ত তথ্য জোগাড় করেছি। কোন ভাঁওতাবাজি নয়। গতকালকের ঘটনাপ্রবাহ ব্যাখা করার চেষ্টা করবো, তারপর সবাই নিজেদের মতো করে সিদ্ধান্ত নিবেন। গুজব না ছড়াক, দাসত্ব নিপাত যাক।
তথ্যসূত্র - আন্দোলন পরিচালনাকারী কেউ/কয়েকজন যারা নিজের সামনে সবকিছু হতে দেখেছে ; আমি নিজে
* ছাত্রলীগ এর পক্ষ থেকে দাবী করা হচ্ছে যে সকালে তাদের পার্টি অফিসে হামলা করা হয়েছে (হায়, এমন দেশে বাস করি, জামাত-বিএনপি ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় অফিসেও আজ হামলা চালায়। কত ভয়ংকর )
দুপুর পর্যন্ত কোন সমস্যা হয়নি। ছাত্ররা নিয়ম মেনেই লাইসেন্স চেক করছিলো, সবকিছু আগের মতোই চলছিল।
তারপর ছাত্রলীগ হঠাত হামলা চালায় (পূর্ববর্তী ঘটনার রেশ টেনে ) এবং ছাত্ররা প্রতিহত করার চেষ্টা করে। ছাত্রীদের বিভিন্ন নিরাপদ স্থানে আশ্রয় দেওয়ানোর সর্বোচ্চ চেষ্টা করে (স্যালুট)। ধাওয়া- পালটা ধাওয়া চলতে থাকে
ঠিক এইসময়েই ৩ জন ছাত্র হঠাত নিখোঁজ হয় (একজন ছিল রগচটা) ছাত্রদের পার্টি অফিস চেক করার অফার দেওয়া হয়েছিল। ছাত্ররা ভেবেছে হয়তো সেই তিনজন সেখানে গেছে।এভাবে চলতে চলতে একসময় ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে সমঝোতার কথা আসে। তারপর ছাত্রদের সাথে তাদের কথা চলে।
শিক্ষার্থীদেরকে পুলিশর গুলি ও টিয়ারসেল নিক্ষেপ। 
ইতোমধ্যে সাইন্স ল্যাবের ছাত্রদের দলটি ঝিগাতলা পৌঁছায়। ফলে তারা শক্তিশালী হয়। পাশাপাশি একটা বাচ্চা এসে জানায় যে ৪ জন মেয়েকে রেপ করা হচ্ছে (দুইজনকে পরে কাপড় ছিন্নভিন্ন অবস্থায় পাওয়া যায়, দুজন মেয়েকে তুলনামূলক ভালো অবস্থায় পাওয়া যায়। বর্ণনাকারীর ব্যবহৃত শব্দ ছিল " দুজনকে এনে নামিয়ে দেয়")
ফলে তাদের সন্ধানে ছাত্রছাত্রীরা পার্টি অফিসের দিকে অগ্রসর হতে থাকে(সহপাঠীদের পেতে)। এদের সংখ্যা দেখে এবার ছাত্রলীগ পুলিশকে সামনে পাঠিয়ে পিছে নিজেরা অবস্থান করে।
পুলিশ টিয়ার শেল মারে। ছাত্ররা পিছানোর সময় পিছ থেকে বিজিবিও টিয়ার শেল মেরে জায়গাটাকে ছাত্রদের পিটানোর খোঁয়াড় হিসেবে তৈরি করে 
তারপর আর কী... মাইর চলে। মোটামুটি প্রায় সব অপ্রীতিকর ঘটনাই এই সময় ঘটে, ভেঙ্গে ফেলা, চোখ তুলে ফেলা
ছাত্রলীগের নেতা কর্মীদের নৃশংসতা।
কিন্তু, কোন স্পটডেড ঘটেনি। গুজবটা উঠে সেই তিন ছাত্রকে নিয়ে। যারা অদ্যাবধি নিখোঁজ 
এরপর আবার আলাপের প্রস্তাব আসে। এবার অভিনব পদ্ধতিতে। ৪ জন আইডিয়ালের ছাত্র এসে হাজির হয়। ফিটফাট আনকোরা নতুন ড্রেসে(ইভেন পরিচয় পত্র ছাড়াই) (!!!) তারা বলে যে তারা দেখে এসেছে পার্টি অফিসে কিছু নেই এবং তারা প্রেস কনফারেন্সও করে ফেলেছে 
একটু পরেই রব্বানী ভাই যোগ দেন। কিন্তু এই দুইদলের কেউই ছাত্রদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেয়নি, যেমন, "গুলি কেন চলল, নিখোঁজ ছাত্ররা কোথায়, ছাত্রীদের উপর কেন নির্যাতন হয়েছে, ইত্যাদি ইত্যাদি "
রব্বানি ভাই চলে যাওয়ার পর পুলিশ এসে ছাত্রছাত্রীদের ব্যাক আপ দেওয়ার কথা বলে ধানমন্ডি পার্টি অফিস পর্যন্ত নিয়ে যায়। কিন্তু আমাদের ভিতরে ঢুকতে না দিয়ে বসায় রাখে। ১০ মিনিটের মতো পরিকল্পনার পর আমাদের উপর লাঠিচার্জ শুরু হয়:) এবং সবাই ছত্রভঙ্গ হয়ে পড়ে। আর এক হয়ে উঠা হয়নি।
লাঠিচার্জের পরেই ছাত্রলীগ পুলিশী নিরাপত্তায় মিছিল বের করে। তাদের হাতের রড, লাঠি, এসব ছিলই।
১| স্পটডেড আমাদের জানানুযায়ী নেই। কিন্তু যাদের নিয়ে গুজব, সেই তিন জন এখনো নিখোঁজ  এখন,
শিক্ষার্থীদের ন্যায়ের দাবীতে সমর্থন জনগণের আন্দোলন শাহাবাগ চত্বরে সমাবেশ।
২| ৪ মেয়ে নিখোঁজ ও ৪ মেয়ের প্রাপ্তি সংবাদ রয়েছে। অর্থাৎ বেঁচে আছে 
বাকীটাতে আমি যাচ্ছি না।
৩| সন্ধ্যা থেকে অ্যাম্বুলেন্স এ করে অভিভাবক পরিচয়ে ছাত্রদের ল্যাব এইড থেকে নিয়ে যাওয়া হয়।
রাত ১০ টায় ঝিগাতলায় ছাত্রভর্তি অ্যাম্বুলেন্স (চলন্ত) আমরা নিজে দেখি।
রাত ১২ টায় শুনছি ঝিগাতলার এক বাসার নীচতলার গ্যারেজে অনেক লাশ গোসল করানো হচ্ছে। ছবিও পাওয়া গেছে পলিথিন টাঙ্গিয়ে গোসল দেওয়ানোর 
আগের দুটো ঘটনার সাথে পরের ঘটনার মিল দিতে আমার ইচ্ছা নেই, ইচ্ছা নেই, ইচ্ছা নেইইইই........
৪| হামলাকারীদের একটি বড় গ্রুপ হামলার পর সাইন্স ল্যাব থেকে নিউ মার্কেটের মাঝের রাস্তায় জড়ো হয়। তাদের হাতে রড, লোহার চাটা, লাঠি ইত্যাদি ছিল। এদের মাঝেই কেউ/কারা বুয়েট ইইই'১৪ এর একজনকে মেরে হাসপাতালে পাঠায়।
৫| বিজিবির টিয়ার শেল ছোঁড়ার পর প্রায় ২-৩শ ছাত্রছাত্রী ছত্রভঙ্গ হয়ে পড়ে। এই সময়ে যে কাউকে তুলে নিয়ে যাওয়া, ধর্ষণ করা, হত্যা করা খুবই সহজ কাজ বাকীটা কল্পনা করতে চাচ্ছি না...
যেকোনো মেরুদণ্ডী সমাজে এমন ঘটে গেলে সবাই রাস্তায় নামে আসতো। কমপক্ষে নিজেদের স্থান থেকে সাহায্য করতো।
এরপরেও কি বাংলার সুশীল সমাজ এবং আপামর জনগণ চুপ থাকবেন?
অবশ্য থাকতেও পারেন। শত বছরের দাসত্ববৃতি অভ্যাস, একদিনে যাবে কেন 
সব লেখা পড়ে কি বুঝলেন?
from 
ইউসুফ শরীফ 
Share:

হামলায় ফখরুলরা জড়িত -ওবাইদুল কাদের।


ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে হামলার ঘটনায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও তার দল জড়িত বলে অভিযোগ করেছেন ওবায়দুল কাদের।সাথে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালও ছিলেন।
ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে  স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও লীগ সম্পাদক। 
রোববার বিকালে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন দলের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী।
আওয়ামী লীগ সম্পাদক বলেন, আমীর খসরু মাহমুদের ফোনালাপে মির্জা ফখরুলের সমর্থন দেয়ায় বিএনপির ষড়যন্ত্র ফাঁস হয়ে গেছে। এর ফলে প্রমাণ হলো একটি অরাজনৈতিক আন্দোলনের সঙ্গে বিএনপি জড়িত।
তিনি বলেন, বিএনপি ও তার দলের দোসররা শিক্ষার্থীদের এ অরাজনৈতিক আন্দোলনের ওপর ভর করে সরকার পতনের ষড়যন্ত্র করছে।সত্যিই কি এসব ষড়যন্ত্র গুজব?পরিসংখ্যানে কিন্তু চলমান সরকারের পতন পরিলক্ষিত স্পষ্ট।  শনিবার ও রোববারের হামলায় প্রমাণিত যে মির্জা ফখরুল ও তার দল জড়িত।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিষয়টি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি। প্রধানমন্ত্রী দলীয় সন্ত্রাসী নেতাকর্মীদের সতর্ক ও সংযত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন।
Share:

Hello

add code

জেনে নিন আমাদের সমাজের ২৪৪ টি কুসংস্কার ।

১) বাচ্চাদের দাঁত পড়লে ইঁদুরের গর্তে দাঁত ফেললে সুন্দর দাত উঠে। ২) খাওয়ার সময় সালাম দেয়া-নেয়া যাবে না। ৩) কাউকে ...

Categories

Add Code