Date:

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের বোঝাতে ছাত্রলীগকে দায়িত্ব দিলেন প্রধানমন্ত্রী।

দেশের আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে টাকা দিয়ে পুষে কি লাভ।এতো বড় বড় দায়িত্ব দিয়ে মন্ত্রী পুষে কি লাভ। যারা ছোট ছোট বাচ্ছা ছেলে মেয়েদের বুঝতে পারে না।তাদেরকে বোঝাতে পারে না।এই কোমলমোতি মনের আকুতি সহজ অধিকারের দাবী বুঝার  সাধ্য যাদের নেই তাঁরা প্লিজ নিজ দায়িত্বে দেশের উন্নয়নের স্বার্থে গদি ছেড়ে দিন।যাদেরকে মনে করেন পারবে তাদেরকে দিন।তবুও দেশের মানুষকে নিয়ে খেলবেন না।
নিরাপদ সড়ক ও দুই শিক্ষার্থীকে বাসচাপায় ‘হত্যার’ বিচারের দাবিতে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষোভরত কোমলমতি শিক্ষার্থীদের ‘বোঝাতে’ ছাত্রলীগকে দায়িত্ব দিয়েছেন আওয়ামীলীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ছাত্রলীগের নব্যনির্বাচিত সভাপতিগণ প্রধানমন্ত্রীকে ফুলের শুভেচ্ছা।  
আজ বেলা দুইটায় গণভবনে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মহানগর উত্তর, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের নেতারা সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে প্রধানমন্ত্রী এ দায়িত্ব দেন তাদেরকে। 

এসময় উপস্থিত একাধিক নেতা জানিয়েছেন, তাদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, গত ২৯ জুলাই'য়ের ঘটনাটি অত্যন্ত দুঃখজনক ও মর্মান্তিক। কোমলমতি শিশুরা কয়েকদিন ধরে রাস্তায় অবস্থান করছে, তাদের মতো আমরাও ব্যথিত। যারা এটি ঘটিয়েছে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ড্রাইভার ও হেলপারকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আইন অনুযায়ী যাতে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা যায় এ জন্য তদন্ত চলছে। শাস্তি হবেই। কিন্তু যেসব কোমলমতি শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করছে, তারা যেন কারো প্ররোচণায় না পড়ে। তাদেরকে বোঝাতে হবে। এ দায়িত্ব ছাত্রলীগের নতুন নেতৃত্বকে নিতে হবে।একেমন নেতৃত্ব আমাদের জানা নেই।তাহলে কি দেশের আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর চেয়ে তাদের গবেষণা এনালাইসিস প্রশাসনিক আইডিয়া বেশী?নাকি এর পিছনে অন্য কারণ রয়েছে?  
এসময় তিনি আরো বলেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ছাত্রলীগকে সরকারের উন্নয়ন ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে নিদের্শ দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, সামনে নির্বাচন, এই নির্বাচনে নৌকার পক্ষে কাজ করতে হবে।ছাত্রলীগের দায়িত্ব সরকারের উন্নয়নগুলো জনগণের ঘরে ঘরে পৌঁছানো।তোমাদের কথা মানুষ শুনবে এবং বিশ্বাস করবে। 
একই সময়ে,গণভবনে আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সদ্য বিদায়ী ছাত্রলীগের সভাপতি মো. সাইফুর রহমান সোহাগ, সাধারণ সম্পাদক এসএম জাকির হোসাইন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

অপরদিকে, গণভবনে প্রধানমন্ত্রীকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান ছাত্রলীগের নব্যনির্বাচিত সভাপতি মো. রেজানুল হক চৌধুরী শোভন, সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি সঞ্চিত চন্দ্র দাস, সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসাইন। ঢাকা মহানগর উত্তর সভাপতি মো. ইব্রাহীম, সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান হৃদয়, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি মো. মেহেদি হাসান, সাধারণ সম্পাদক মো. জোবায়ের হোসেন। এছাড়াও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের সভাপতি তরিকুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক শেখ জয়নুল আবেদিন রাসেল।
বিডি-প্রতিদিন/ ই-জাহান
Share:

আমি পদত্যাগ করব না -শাজাহান খান।

নৌপরিবহণ মন্ত্রী শাজাহান খান বলেছেন আমি পদত্যাগ করবো না। এটা বিএনপির দাবি। বিএনপির কথায় আমি পদত্যাগ করবো না। জনগণ আমার পদত্যাগ চায়নি, ছাত্ররাও আমার পদত্যাগ চায়নি।জনগণ শিক্ষার্থী সাধারণ মানুষ আপনি, তুমি সত্যিই কি চায়নি ? চাওনি? তবে জনগণ চাইলে আমি পদত্যাগ করবো। বৃহস্পতিবার (২ আগস্ট) দুপুরে বাংলা ট্রিবিউনকে নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান একথা বলেন। এই প্রযুক্তির সাদা দেয়ালে আমার লিখা গুলো জনগণ ও ছাত্রছাত্রীর জন্য লিখলাম।সিদ্ধান্ত এখন আপনাদের হাতে।

প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিলে পদত্যাগ করবেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে শাজাহান খান বলেন, প্রধানমন্ত্রী বললে আমি পদত্যাগ করবো।
উল্লেখ্য, রবিবার (২৯ জুলাই) দুপুরে বিমানবন্দর সড়কে বাসচাপায় রমিজ উদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট কলেজের দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনার বিষয়ে সচিবালয়ে এক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকরা বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের কার্যকরী সভাপতি হিসেবে নৌমন্ত্রী শাজাহান খানের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়। এ সময় তিনি হেসে হেসে এ বিষয়ে দায়ীদের শাস্তির কথা জানানোর পাশাপাশি এ দুর্ঘটনার সঙ্গে ভারতের মহারাষ্ট্রে এক সড়ক দুর্ঘটনায় ৩৩ জন নিহত হওয়ার তুলনা করেন। পরিবহন শ্রমিক ও মালিকদের নেতা হিসেবে নৌমন্ত্রীর প্রশ্রয়ে বাসের চালক ও হেলপাররা স্বেচ্ছাচারী হয়ে উঠছে–এমন অভিযোগে শাজাহান খান হেসে হেসে বলেন, আজকের বিষয়ের সঙ্গে এটি রিলেটেড নয়। মহারাষ্ট্রে এক দুর্ঘটনায় ৩৩ জন নিহত হলেও কোনও হৈ চৈ হয় না। অথচ বাংলাদেশে সামান্য কিছুতেই হই চই হয়।তার এই বক্তব্য নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা তৈরি হয়। এগঘটনার পর থেকে শিক্ষার্থীসহ দেশের সর্বস্তরের মানুষ তার পদত্যাগ দাবী করেছে।এমনকি প্রধানমন্ত্রীও তাকে ব্যাঙ্গ করেছেন।
এদিকে এক বৈঠকে , নৌমন্ত্রীর কাছে সাংবাদিকরা জানতে চায়ে প্রশ্ন করেন যে, গত ২৯ জুলাই রাজধানীতে বাসচাপায় দুই শিক্ষার্থীর নিহত হওয়ার ঘটনা হত্যা নাকি দুর্ঘটনা? এই প্রশ্নের জবাবে নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান বলেন, আইন অনুযায়ী যেটা হত্যা, সেটা হত্যা। আর যেটা দুর্ঘটনা, সেটা দুর্ঘটনা হিসেবে বিবেচিত হবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।

Share:

আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রীদের বাঁধা দিলে পুলিশকে ফুল দিয়ে ঠেকালো ছাত্রছাত্রীরা।


আন্দলনের পঞ্চম দিন।রাষ্ট্র পক্ষ থেকে আজ যাবতীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করেছেন মাননীয় শিক্ষা মন্ত্রী  নুরুল ইসলাম নাহিদ।আজ স্কুল বন্ধ থাকলেও বন্ধ হয়নি অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো বাংলার দামাল ছেলেদের আন্দোলন।তাদের দাবী একটাই তাঁরা নিরাপদ সড়ক চায়।সড়ক দুর্ঘটনার নামে উদ্মাদ হত্যার বিচার চায়।তাদের এমন দৃষ্টান্ত বাংলাদেশে নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছে।তাদের অন্যায়ের বিরুদ্ধে মোকাবেলা করার অদম্য সাহস বাংলার প্রতিটি সচেতন মানুষকে শিখিয়েছে কিভাবে আন্দোলন করতে হয়।কিভাবে বিচার করতে হয়।কিভাবে অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে হয়।কিভাবে অধিকার আদায়ের দাবিতে রাস্তায় নামতে হয়। তাঁরা আমাদের অনেক কিছু শিখিয়ে দিচ্ছে।
আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রীদের বাঁধা দিলে পুলিশকে ফুল দিয়ে ঠেকাচ্ছে ছাত্রছাত্রীরা।
২ আগস্ট সকাল সায়েঞ্চ ল্যাবরেটরি এলাকা।ছাত্রছাত্রীরা সাইন্স ল্যাবরেটরি মোড়ে অবস্থান নিলে পুলিশ এসে তাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করে। এতে ছাত্ররা উত্তেজিত না হয়ে বা বাকবিতণ্ডায় না জড়িয়ে পুলিশকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানায়।এতে পুলিশ বাহিনী তাদের আর বাঁধা দেয়নি।তাঁরা হাসি মুখে তাদের ফুল হাতে নিয়ে রাস্তার একপাশে দাঁড়িয়ে থাকে আর  ছাত্রছাত্রীরা তাদের আন্দোলন কর্মসূচি চালিয়ে যায়।


এছাড়াও ঢাকাসহ সারা দেশের বিভিন্ন স্থানে একই ভাবে ছাত্ররা তাদের আন্দোলন অব্যাহত রেখেছে।যে কাজ পুলিশ প্রশাসন করতে সক্ষম হয়নি তা ছাত্রছাত্রীরা করে দেখিয়ে দিচ্ছে যে, তাঁরা এদেশের আগামীর উজ্জ্বল নক্ষত্র।তাঁরা দুর্নীতিতে ছেয়ে থাকা এই দেশটাকে বদলে দিয়ে পারে।তাঁরা এখন আমাদের অবিভাবক আমাদের শিক্ষক।
Share:

ছাত্রছাত্রীরা আমাদের শিখিয়ে ইতিহাস সৃষ্টি করলো।

এতো বড় মন্ত্রীসভা দিয়ে কী উপকার হচ্ছে? কাদেরকে মন্ত্রী বানানো হয়েছে? কাদেরকে নিয়ে দেশ চালানো হচ্ছে? প্রধানমন্ত্রীর চারপাশে এরা কারা? কাদের উপর আমাদের দেখভালের দায়িত্ব অর্পণ করা হয়েছে? যারা জনগণের ক্ষতি ছাড়া কিছুই করতে পারে না, যারা নিজ থেকে একটা ভাল সিদ্ধান্ত নিতে পারে না, যারা দুর্নীতিতে নিমজ্জিত তাদের কেন রাখা হয়েছে মন্ত্রীসভায়? কেন এদের পেছনে আমাদের ট্যাক্সের টাকা খরচ করা হচ্ছে? নাকি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী  সরকার তারা সবাই এক?
অসুস্থ মহিলাকে রাস্তা পার করে দিচ্ছে।ছবি কেইজবুক
মন্ত্রীসভায় মন্ত্রীর বদলে মানুষ সাদৃশ্য কিছু মানুষ আছে যাদের কাজ দিনমান অন্যায় কাজে লিপ্ত থাকা। কোন মন্ত্রীর মন্ত্রণালয় নিয়ে দেশবাসী সন্তুষ্ট? কোন মন্ত্রণালয় কি সঠিকভাবে চলছে? কোন সরকারী খাত লাভজনক? বিদ্যুৎ বলুন সড়কপথ, রেলপথ, নদীপথ কিম্বা আকাশপথ?এসবের জবাব দেবে কে?কেন তারা চুপ? যোগাযোগের সব পথই তো চলে গেছে দুর্নীতির উচ্চশিখরে। মন্ত্রী, এম পি ও দলের নেতাদের বাচ্চারা সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্মেছে, তাই তারা দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে লেখাপড়া করে না, বিদেশের নামকরা স্কুল কলেজ ইউনিভার্সিটিতে বিদ্যার্জন করছে।কারণ, মন্ত্রীমশাইদের কল্যাণে শিক্ষার মানতো ধূলিসাৎ হয়ে গেছে। উনারা জেনেশুনে নিজদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সন্তানকে পড়ানোর রিস্ক নেন না। শিক্ষার পাশাপাশি চিকিৎসা খাতে দুর্নীতির মহামারীতে আক্রান্ত। সরকারী বলেন বিরোধী বলেন সব দলের রাজনীতিবিদ, মন্ত্রী ও এমপি ছোটেন বিদেশে চিকিৎসা নিতে, কারণ আপনারা জানেন দেশে চিকিৎসকরা চিকিৎসা সেবার বদলে রাজনীতিতে দক্ষ, তাদের হাতে চিকিৎসা করা আর চলন্ত গাড়ীর নীচে ঝাপ দেয়া একই।তাই তারা এদেশের শিক্ষা চিকিৎসা কোনটাই নেন না।কারণ,তারা জানে এদেশকে তারা ভালো রাখেনি।
ছাত্ররা রাস্তা পরিষ্কার করে দিচ্ছে।ছবি ফেইজবুক
আজকে আমরা ছাত্রছাত্রী , শিক্ষক সাধারণ মানুষ। আমরা আমজনতা গাড়ীর নীচে ঝাঁপ না দিলেও গাড়ী আমাদের গায়ের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। প্রতিদিন দু’চারজনকে সড়কে পিষে মারে, মরে আমাদেরই কারো ভাই, বোন বন্ধু কিন্তু তাদের কিছু হয় না। আপনাদের উপেক্ষা, উদাসীনতা, লোভে আমাদের জীবনের নিরাপত্তা নেই ঘরে বাইরে। অফিসে-স্কুলে। মসজিদ-মন্দিরে। ট্রেনে-বাসে-লঞ্চে-প্লেনে সাইকেলে-রিক্সায় এমনকি হেঁটেও আমরা নিরাপদ না। আপনারা বারবার নিরাপত্তার কথা বলেন। কোথায় নিরাপত্তা? কোথায় আইনের প্রয়োগ হচ্ছে দেখান। আপনাদের সব আইন গরীবের উপর, দুর্বলের উপর, দেশের মধ্যে দুই দেশ বানিয়ে ফেলেছেন, একদিকে গরীব, দুর্বল, খেটে খাওয়া মানুষ আর একদিকে আপনারা ক্ষমতাবান, মন্ত্রী-এমপি, দুর্নীতিবাজ রাজনৈতিক ও সম্পদশালী ব্যবসায়ীরা। এদের জন্য একধরনের সুযোগ সুবিধা, আমাদের জন্য কিছু নেই, কথায় কথায় নিপীড়ন করা ছাড়া।এমন স্বৈরাচারী শাসক , মন্ত্রী-এমপি দুর্নীতিবাজ লুটে-পুটে খাওয়ার ধান্দাবাজ মন্ত্রী পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল।যা একমাত্র বাংলাদেশে এই কুৎসিত প্রাণীগুলোকে দেখা যায়। জনাব,আপনাকে দেখে খুব ভাল মনে হয় কিন্তু আপনার ভিতরটা যে এতো পচা বিশ্রী দুর্গন্ধ চড়াচ্ছে প্লিজ আপনার এই দুর্গন্ধ যুক্ত আত্মাটাকে পরিষ্কার করুণ।অ্যাট লিস্ট , উপরে একজন আছে তিনি সব দেখছেন বলে।
ন্যায়ের পক্ষে প্রতিবাদ মুখর শিক্ষার্থীর উপর পুলিশের নির্যাতন।ছবি ফেইজবুক
পাকিস্তানীদের থেকেও আপনারা খারাপ হয়ে গেছেন, ওরা পূর্ব পাকিস্তানের বাংলাভাষীদের অত্যাচার করত আর আপনারা নিজের দেশের জনগণ, যারা আপনাদের ভোট দেয়, যারা আপনাদের পাশে থেকেছে তাদের উপর অত্যাচার করেন। ১৯৫২ তে যেমন ছাত্র শিক্ষকের উপর গুলি চলেছিল আজ আপনারা নিজের শিশু কিশোর আন্দোলনের উপর দাঙ্গাপুলিশ নামিয়ে পিটিয়ে রক্তাক্ত করে দিচ্ছেন। আপনারা নিষ্ঠুর অমানবিক বিবেকহীন মানুষ। আপনারা ইউনাইটেড নেশনের শিশু সনদে স্বাক্ষরকারী প্রথমদিকের দেশ ভাবতেও লজ্জা লাগে। আপনারা কথায় ও কাজে এক না।আচ্ছা , আপনাদের কি লজ্জা লাগে না ?
ছাত্রটি  শিখিয়ে দিলো  কিভাবে গাড়ি থামিয়ে গাড়ির লাইসেন্স দেখতে হয়।ছবি ফেইজবুক
এই দুধের শিশুরাই চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে অন্যায়ের বিরুদ্ধে কি করে প্রতিবাদ করতে হয়। বিশ্ববিদ্যালয়য়ের ছাত্র-ছাত্রীরা যেখানে আন্দোলন থামালো পুলিশি দমন পীড়নের ভয়ে। সেখানে স্কুলের ছোট ছোট বাচ্চারা কি করে আন্দোলন করতে হয়, অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হয় চোখে আঙুল দিয়ে শেখাচ্ছে আমাদের। আমি এই কদিনে অনেক শিখেছি।আপনি শিখেন না কেন?লজ্জা লাগে? আপনি তো মন্ত্রীর চেয়ারে বসে কিভাবে মন্ত্রিত্ব করতে হয় তা জানেননা।কিভাবে দেশের প্রশাসন চালাতে হয় সেটাও জানেন না।আপনার তো সিট ছেড়ে দিয়ে অন্ধকার ঘোরে বসে থাকা উচিৎ। আমরা তো ঘরের কোণে কেন্নোর জীবন কাটাচ্ছি। কোন প্রতিবাদে নেই, ভয়ে ভয়ে চলি।ভাবি, যদি আমার ক্ষতি করে। আর এই শিশুগুলি তারা নিজেদের বন্ধুদের প্রতি ঘটে যাওয়া অন্যায়ের প্রতিবাদে, সড়ক পথে প্রতিদিন চলমান অন্যায়ের বিরুদ্ধে, দুর্নীতির বিরুদ্ধে, অনিয়মের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে। দাঁড়িয়েছে বললে অন্যায় হবে, সত্যিটা হল আপনারা আজ আপনাদের মুখোমুখি এই শিশুগুলিকে দাড় করিয়েছেন।কতটা ব্যর্থ আপনারা একবার ভাবেন। আপনারা এক ঘেরাটোপে বসবাস করছেন, চারধারে থাকা মানুষগুলি যা বলে তাই করেন, তাই শোনেন।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা রোগীর অ্যাম্বুলেন্স পার করে দিচ্ছে।ছবি ফেইজবুক 
দেখুন কিভাবে জনসেবা করতে হয়।
বঙ্গবন্ধুর শেখানোর “অন্যায় দেখলে প্রতিবাদ করবা” অমর বাণী বুকে নিয়ে তারা পথে নেমেছে। ওরা সূর্যশিশু।ওরা আগামীর কর্ণধার। ওরা যুগে যুগে ফিরে আসবে। অন্যায়ের বিরুদ্ধে নামবে পথে। আমরা ভিতু হলেও আমাদের শিশুরা কিন্তু ভিতু না। আমরা অন্যায় দেখে মুখ লুকালেও আমাদের শিশুরা বুক চিতিয়ে দাড়িয়ে প্রতিবাদ করছে। আপনাদের দেখিয়ে দিচ্ছে কিভাবে কাজ করতে হয়।
সিস্টেমহীন একটা দেশে পরিণত হয়েছে আমাদের দেশ, আপনারা রাজনীতিবিদরা কেউ দেশের মানুষের কথা ভাবেন না। খালি ব্যবসা করেন, চৌদ্দপুরুষ বসে খাবারমত সম্পদ আপনার ৮০ ভাগ মন্ত্রী-এমপি, দলের নেতাকর্মীর। কি করে হয় বলেন?
কিভাবে অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে হয় দেখুন।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আপনার চারপাশে থাকা তোষামোদকারী ও সুবিধাবাদীরা আপনার সব পরিশ্রম ব্যর্থ করে আপনাকে শিশু-কিশোর ও তরুণ সমাজের সামনে দাঁড় করাচ্ছে। কেন দাঁড়ালো ওরা? আপনি কেন ভাবেন না ? 
সড়কপথে চলাচলকৃত ভারী যানবাহনের জন্য কি আইন করেছেন? কি কঠোর আইন প্রণয়ন করেছেন? ফিটনেসবিহীন গাড়ী চালালে কি শাস্তির ও কত জরিমানা ধার্য করেছেন? গাড়ী চাপা দিয়ে মানুষ মারলে কত কঠোর শাস্তির বিধান করেছেন? এ পর্যন্ত অনেক খ্যাত-অখ্যাত ব্যক্তি গাড়ী চাপায় ও ড্রাইভারের দোষে মারা গেছে। তার কি বিচার করেছেন কয়টা? ক্ষতি পূরণ করেছেন কয়জনের।
বৃষ্টিতে ভিজে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, দুর্নীতিবাজদের এখনই বিদায় করেন। সবার আগে শিশুকিশোরদের দাবী অনুযায়ী নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খানের অপসারণ করুন। এদের টাকার খেলা বন্ধ করুন, আপনার ৮০ ভাগ মন্ত্রী এমপি টাকার খেলায় ব্যস্ত, ক্ষমতার খেলা ব্যস্ত।
আপনারা কথায় কথায় উন্নত বিশ্বের উদাহরণ দিয়ে থাকেন। বিদেশে বন্যা হয়, পথে মানুষ মারে, দুর্নীতি হয়, খুন হয়, রাহাজানি হয় কিন্তু উন্নত বিশ্বের রাষ্ট্রনায়ক বা প্রশাসনে দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তির মত ভুল বা অন্যায়ের জন্য পদত্যাগের উদাহরণটা কেন প্রয়োগ করেন না। রাষ্ট্রপ্রধানরা গনপরিবহনে চলাচল করে সেটা শেখেন না। আপনারা নিজেদের স্বার্থ ও ক্ষমতা ছাড়া কিছুই বোঝেন না। এটাও বোঝেন না যে জনগণের জন্য ছোট খাট কিছু করলে তার প্রতিদানে জনগণের আন্তরিক ভালবাসাই পাবেন। ভোট দুর্নীতি করা লাগবে না।
জানি কিছুই হবে না তবু লিখে যাই, রাজপথে নামার সাহস নাই বলেই হয়তে কাগজের সাদা বুকে লিখে যাই কালো কালিতে, যদি কখনো ভুল করে হলেও আপনাদের চোখে পড়ে ।অন্যায়ের বিরুদ্ধে আর ন্যায়ের পক্ষে তাদের এই আন্দোলন যেন আপনাদের চোখে পড়ে।
Share:

শিক্ষার্থীদের উত্তেজিত করে রাস্তায় নামিয়েছে জামায়াত-শিবির -নৌপরিবহণ মন্ত্রী শাজাহান খান ।

সারা দেশের ছাত্রছাত্রী ও সাধারণ মানুষ যখন ন্যায় বিচারের দাবিতে রাস্তায় সুস্থ-নিরপেক্ষ আন্দোলন করে দেশের ন্যায় বিচারের নজির স্থাপন করছে ঠিক তখনি মানুষ যাদেরকে চায়না তাদের কথার ঠিক থাকে না ।এটা তারই বাস্তবতা।একজন মানুষের পদত্যাগ দাবী করেছে দেশের কর্ণধাররা তাদের কথায় গুরুত্ব না দিয়ে জোর করে ক্ষমতায় থাকার হাজার বাহানা ভয়-ভীতি দেখিয়ে জনগণকে দমিয়ে রাখছে।শিখা যেমন অনির্বাণ চিরন্তন নয় ক্ষমতাও তেমন চিরন্তন নয় ।
সরকারি চাকরিতে কোটা বিরোধী আন্দোলনের সঙ্গে জামায়াত ও শিবিরের সম্পৃক্ততা রয়েছে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান। তিনি বলেছেন, স্বাধীনতাবিরোধীদের সন্তানদের চাকরি না দেওয়ার দাবি ওঠায় এখন আবার রাস্তায় নেমেছে কোটাবিরোধীরা। সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করে রাস্তায় নামিয়েছে জামায়াত-শিবির।
রোববার সকালে সেগুনবাগিচার স্বাধীনতা হলে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।শাজাহান খান বলেন, প্রধানমন্ত্রী তো কোটা বাতিলের কথা বলে দিয়েছেন। সাধারণ ছাত্ররাও তা মেনে নিয়েছে। তাহলে আবার ছাত্ররা রাস্তায় নামল কেন? ছাত্ররা রাস্তায় আন্দোলন করছে এতে নাকি জামায়াত-শিবিরের হাত রয়েছে বলে মন্ত্রী বলেন।তিনি আরো বলেন ছাত্রদের এমন উত্তেজিত করেছে জামায়াত-শিবির।
শ্রমিক কর্মচারী পেশাজীবী মুক্তিযোদ্ধা সমন্বয় পরিষদ, আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ গণবিচার আন্দোলন এবং মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্ম সমন্বয় পরিষদ এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।এসময় শাজাহান খান বলেন , ২০০৪ সালে প্রথম কোটা সংস্কারের দাবি তুলেছিল জামায়াত-শিবির।মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের জন্যই কোটা সংস্কারের আন্দোলন।
নৌপরিবহণ মন্ত্রী শাজাহান খান আরো বলেন, শুধু মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা নয়, রাজাকার-আলবদরসহ স্বাধীনতাবিরোধীদের তালিকা প্রণয়ন করতে হবে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৬ দফা দাবি দিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা এনেছিলেন। আমরাও বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে রক্ষা এবং স্বাধীনতাবিরোধীদের নির্মূল করতে সাম্প্রতিক বাস্তবতার ভিত্তিতে ৬ দফা দাবি উত্থাপন করেছি। জামায়াত-শিবির ও স্বাধীনতাবিরোধীদের সরকারি চাকরি থেকে বরখাস্ত করা এবং তাদের সন্তান ও উত্তরসূরিদের সরকারি চাকরিতে নিয়োগ না দেয়ার দাবি জানানো হয়  ৬ দফায়।
নৌপরিবহনমন্ত্রী বলেন, জিয়া, এরশাদ ও খালেদা জিয়ার সরকার অবৈধভাবে চাকরি দিয়ে প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে অসংখ্য স্বাধীনতাবিরোধী, যুদ্ধাপরাধী, জামায়াত-শিবির ও রাজাকারের সন্তানদের প্রতিষ্ঠিত করেছে।তারা এখন চক্রান্ত চালাচ্ছে বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরুদ্ধে, দেশের সব উন্নয়নের বিরুদ্ধে। তাই দেশের অব্যাহত উন্নয়ন এবং স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রক্ষার স্বার্থেই আমরা ৬ দফা দাবি উত্থাপন করছি। এ দাবি আদায়ে প্রতিনিধি সভা, সমাবেশসহ বিভিন্ন কর্মসূচী ঘোষণা করেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে মেজর জেনারেল (অব.) হেলাল মোর্শেদ খান বীর বিক্রম, বীর মুক্তিযোদ্ধা ইসমত কাদির গামা, সালাহউদ্দিন আহমেদ, ওসমান আলী, এ বি এম সুলতান আহমেদ, আলাউদ্দিন মিয়া, আসাদুজ্জামান দুর্জয়, আবুল হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। 
Share:

তোমরা যে রাস্তায় নেমে আন্দোলন করছো,এই রাস্তা তৈরী করে দিয়েছে কে?-শেখ হাসিনা।

একজন প্রধান মন্ত্রী হয়ে কিভাবে এভাবে অপ্রীতিকর কথা বার্তা বলতে পারে এমন পরিস্থিতিতে তা বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ না করলে জানতে পারতাম না।তাহলে সরকার কি তার নিজের টাকা খরচ করে দেশ উন্নয়নের কাজ করে? লীগ লীগ করে সরকার এতো মুখে ফেনা তুলতেছে কেন?উনি কি জানেননা সরকার কে দেশের জনগণ চালায়।যে নিজেই জনগণের টাকায় চলে সে এভাবে দেশের ভবিষ্যৎ ছাত্রছাত্রীদের কয়টা দাবী মানতে নারাজ কেন? 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৫ টাকায় বাসে চড়ার সুযোগ করে দিয়েছি, ছাত্রছাত্রীদের জন্য হাফ ভাড়ার ব্যাবস্থা করে দিয়েছি। তারপরেও কিসের এত লাফালাফি? কিসের এত ভাংচুর? আরো কি চায় এদেশের ছাত্ররা? এইযে সাধারন ছাত্ররা এত সুন্দর রাস্তায় নেমে আন্দোলন করছে, এই রাস্তা কে তৈরি করে দিয়েছে? এই আওয়ামিলীগ সরকার দিয়েছে। 
চুন থেকে পান খসলেই অবরোধ,ভাংচুর, আগুন! তাহলে আমি বাস ভাড়া বাড়িয়ে ১০০ টাকা করে দেই? ছাত্রদের ভাড়া দ্বিগুন করে দেই?
তেলের দাম বাড়িয়ে দেই!? এই যে লাখ লাখ ব্যারেল তেলে ভর্তুকী দিচ্ছি এইটা কী কারো চোখে পরেনা? দেই তাহলে আমি ভর্তুকী বন্ধ করে!?
নাকী শাহজাহান কে বলে দিব বাস চলাচল বন্ধ করে দিতে ? বন্ধ করে দিলে পরে যেন আবার কেউ এসে আন্দোলন না শুরু করে বলে ,আমাদের বাস ফেরত চাই,আমাদের বাস ফেরত চাই।বাস চলাচল আপনাদের পছন্দ নয় তাই বাস চলাচল বন্ধ করে দিচ্ছি। এর দায়ভার কিন্তু আমরা আর পরে নিতে পারবোনা বলে দিলাম, খুব সাফ কথা।
এই যে বাচ্চা বাচ্চা ছেলেরা যখন লাঠি হাতে নিয়ে একটার পর একটা বাস ভাংগা শুরু করলো তখন আমার টেনশনে চোখে ঘুম নেই। রাস্তায় যে কোন কিছু হয়ে যেতে পারে ছেলেদের। সারাদিন আমি জেগে থেকে খোঁজ খবর নিলাম। তারপর বাচ্চা ছেলাগুলোকে বাড়িতে পাঠিয়ে দিয়ে,লাশ দুটোকে ওদের বাবা মায়ের কাছে পৌছে দিয়ে একটু হাফ ছেরে বাঁচলাম, চিন্তা মুক্ত হলাম । 
রাস্তায় চলাচল করলে দূর্ঘটনা থাকবেই, কেউ দূর্ঘটনার উর্দ্ধে নয়। যে দুই একটা বাচ্চা ছেলে মারা গেছে ওরা চাইলেই আরো সাবধানতা অবলম্বন করে ফুটপাত থেকে দূরে কোথাও দাড়াতে পারতো। তারপরেও আমি তদন্ত কমিটি করে দিয়েছি, তারা ব্যাপারটা দেখছে ।
এখন রিপোর্ট হাতে এলেই আমরা বুঝতে পারবো আসলেই বাসের কোন যান্ত্রীক ত্রুটি ছিল কিনা,নাকি চলন্ত বাসের ভিতরে কোন বিএনপি-জামাতের লোক ছিল যারা কিনা বাস হাইজ্যাক করে ছাত্রদের গায়ের উপুরে উঠিয়ে দিয়েছে।

Share:

শনির আখড়া দনিয়া কলেজের আবারও বাস চাপা।


১ আগস্ট বুধবার সকাল ৯.৩০ মিনিট শনির আখড়া দনিয়া কলেজের কিছু শিক্ষার্থী রাস্তায় অবরধ করে শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন  করছিল।তারা লাইসেন্স বিহীন গাড়ী গুলোকে যেতে দিচ্ছিলনা। এসময় রাস্তা ফাঁকা পেয়ে উল্টোপথ দিয়ে একটি পিকআপ দ্রুত গতিতে চলে আসে।গারিটিকে আন্দোলনরত ছাত্ররা বাঁধা প্রদান করতে সামনে গেলে পিকআপ চালক গাড়ি না থামিয়ে গতি আরও দেয় এবং এক শিক্ষার্থীকে চাপা দিয়ে চলে যায়। পুলিশের যাত্রাবাড়ী জোনের এসি ইফতেখায়রুল ইসলাম একথা জানিয়েছিলেন।
আরো একটি বাস চাপা।ছবি ।ফেইজবুক 
পুলিশ জানিয়েছে, যাত্রাবাড়ী শনির আখরায় শিক্ষার্থীদের আন্দোলন চলাকালে রাস্তা ফাঁকা পেয়ে উল্টোপথে একটি পিকআপ দ্রুত গতিতে যাওয়ার চেষ্টা করছিল। এসময় এক আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীকে পিকআপটি ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে যায়। ওই শিক্ষার্থীকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। কিন্তু কোন হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে এটা এখনও জানা যায়নি।
পুলিশের যাত্রাবাড়ী জোনের এসি ইফতেখায়রুল ইসলাম বলেন, আমরা এরকম একটি ঘটনা শুনেছি। পিকআপের নম্বরটি সংগ্রহ করা হয়েছে। আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখছি।
শনিরআখড়ার ডিউটি অফিসার নাজনীন আকতার বলেন, আমার ও এমন একটি ঘটনা শুনেছি। তবে ছেলেটিকে কোনও হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে তা জানা নেই।
আরো একটি বাস চাপা।ছবি ।ফেইজবুক 
পিকআপ চাপা দেওয়ার ঘটনার ভিডিওটি ফেসবুক থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। এরই মধ্যে ভিডিওটি ফেসবুকে ভাইরাল হয়ে গেছে।
Share:

Hello

add code

জেনে নিন আমাদের সমাজের ২৪৪ টি কুসংস্কার ।

১) বাচ্চাদের দাঁত পড়লে ইঁদুরের গর্তে দাঁত ফেললে সুন্দর দাত উঠে। ২) খাওয়ার সময় সালাম দেয়া-নেয়া যাবে না। ৩) কাউকে ...

Categories

Add Code