Date:

Showing posts with label lovingLife. Show all posts
Showing posts with label lovingLife. Show all posts

ফকীর মিসকিনের ৭৫ শতাংশই নোয়াখালীর।

সম্প্রতি ফেইজবুক সহ বিভিন্ন গন মাধ্যমে বিটিভির ফকির মিসকিন সম্পর্কিত একটি বিজ্ঞাপন ভাইরাল হয়েছে । তাতে প্রধান বিষয় ছিল অর্থাৎ বুঝানো হয়েছে বাংলাদেশে কোন ফকির মিসকিন নাই।বিটিভির এমন প্রকাশনায় দেশের দারিদ্র্যসীমার নিচে ও চরম দারিদ্রসীমার নিচে বসবাসকারী মানুষের মনে আঘাতের ঝর বইছে। কিছু দিন আগে আমাদের দেশে দারিদ্রসীমার নিছে বাস করত শতকরা ৩৪ জন এখন তা কমে ২২ জনে এসেছে।আর চরম দারিদ্রসীমার নিচে বাস করত শতকরা ২২ জন বর্তমানে তা কমেছে ১২ জনে।২০১৮ ের এই পরিসংখ্যান স্পষ্ট বলে দিচ্ছে আমরা এখনো দারিদ্র্য ও চরম দারিদ্র্য সীমার নিচে বাস করি সেখানে এমন ডকুমেন্টারি প্রকাশনা অযুক্তিক বলে মনে করছেন অনেকেই।এনিয়ে শুরু হয়েছে নানান ট্রল যা সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেইজবুকে চড়িয়ে পরছে আর তাতে দেশের ভাবমূর্তি খুন্ন হচ্ছে ।এনিয়ে এক জরীপ চালায় চ্যানেল ধাকার প্রতিনিধি দল। জরীপে উঠে আসে কিছু ভয়ঙ্কর তথ্য।উল্লেখ্য যে,বিটিভির এই শর্ট ফিল্ম টা নাকি নোয়াখালীতে স্যুট করা হয়েছিলো।এরই ভিত্তিতে বুঝা যায় দেশের সবচেয়ে বেশি পরিমাণে ফকীর মিসকিন আছে নোয়াখালীতে ।গোপন সুত্রে জানা যায়,দারিদ্রতা নয় ভিক্ষাবৃত্তি নাকি তাদের পারিবারিক কালচার যা বজায় রাখতে তারা এই কাজ করে থাকেন।পৃথিবীর মোট ফকীর মিসকিনের শতকরা ৭৫ ভাগই নাকি নায়াখালীর।
Share:

ছেলেদের মত সিগারেট খাচ্ছে মেয়েরাও।


  

রাস্তায় মেয়েদের সিগারেটের আড্ডা
সমান অধিকারের নেশায় মেয়েরা দিন দিন হয়ে উঠছে বেপরোয়া।কাউকে তোয়াক্কা না করে চলছে তাদের অস্বাভাবিক কাজকর্ম।এতে একজনের দেখা দেখি এমন নষ্টামি গুলো ছড়িয়ে পড়ছে আর নষ্ট হচ্ছে আমাদের সমাজ।এখন ছেলেদের পাশাপাশি মেয়েরাও সব ধরণের প্রকাশ্য নেশায় আসক্ত এছাড়াও বিভিন্ন হোটেল পার্টি থেকে শুরু করে মাতছে জীবন নাশকের নেশার আড্ডায়।তাঁরা এখন রাস্তার মোড়, টং দোকান, শপিং মল, বাজার, বাসা-বাড়ি এমনকি বাথরুমেও বিড়ি খেয়ে পরিবেশ নষ্ট করছে মেয়েরা। চলতি বাসও এর থেকে রক্ষা পায়নি। দিনে দিনে যেন এর মাত্রা বেড়ে যাচ্ছে। পরিবেশবাদীরা আসংকা করছেন, ২০৫০ সালের মধ্যে ঢাকা শহর বিড়ি-সিগারেটের পুটকিতে ভরে যাবে।
পার্কে মেয়েদের সিগারেটের আড্ডা
এর দায় কেবল ছেলেদের নয়, মেয়েরাও দোষী। তবে এক জরিপে দেখা গেছে, মেয়েরা কেবল দামী ব্রান্ডটাই নিয়ে থাকে যা পরিবেশে দূষণে ভূমিকা রাখে ৫% আর ছেলেরা বর্তমানে ভুমিকা রাখে ৯৫%।কিন্তু আগামী দিন গুলোতে মেয়েরা এই শতকরা হার বাড়াবে যা পরিবেশের ব্যাপক ক্ষতি সাধন করবে । এক সময় হয়ত ছেলে ও মেয়ের এই অনুপাত সমান হয়ে দাঁড়াবে।নারীর এমন অভ্যাসে ক্ষতি গ্রস্থ হবে শিশু-কিশোর পরিবেশ সমাজ তারপর জীবন।তাই সরকারের যত তারাতারি সম্ভব এর থেকে রাষ্ট্রকে রক্ষা করা।সাংবিধানিকভাবে সব ধরণের মাদককে নিষিদ্ধ করা।এর সাথে নিজে সচেতন হোন অন্যকে সচেতন করুণ।ভাল থাকুন।

টং দোকানে মেয়েদের সিগারেট আড্ডা। 

                                         
Share:

চুল লম্বা ও সুন্দর করার সহজ উপায়।

চুল নারী সুন্দরতার অপরিহার্য অংশ।এই চুলের ছোট, বড়, লাল, কালো, হাঁসা ইত্যাদি নিয়ে নানা মনে নানা সংশয়।অথচ এই চুল ঘরোয়া ভাবে খুব সহজেই সুন্দর ও লম্বা করা যায়।যা অনেক মেয়েরা জানেনা।
নিয়মিত মাথার ত্বক ম্যাসাজ করুণ
নানী-দাদীরা বলে থাকেন যে চুলে তেল দিয়ে টেনে বেঁধে রাখলে চুল লম্বা হয়।আসলে ওটা টেনে বেঁধে রাখার কারণে চুল লম্বা হয়না।ওটা মাথার ত্বক ম্যাসাজ করার কারণে বড় হয়।মাথার ত্বক ম্যাসাজ করলে চুলের গোড়ায় রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায় ফলে চুলের ফলিকল গুলো উদ্দীপিত হয় , এতে চুল পরা বন্ধ হয়।চুলের বৃদ্ধি দ্রুত হয়।এভাবে সপ্তাহে প্রায় দুদিন মাথার ত্বক ম্যাসাজ করুণ । তারপর ভাল করে শ্যাম্পু করে চুল ধুয়ে তেল দিন।আবার চুলে শ্যাম্পু করার সময় মাথার ত্বক ম্যাসাজ করে নিতে পারেন।এতেও আপনার ভাল ফলাফল পাবেন।
আবার বিভিন্ন ধরণের ওষুধ ও বা তেল ও পাওয়া যায়ঃ
মহৌষধ ক্যাস্টর অয়েল চুল ঘন ও বৃদ্ধিতে সবচেয়ে সহযোগিতা করে থাকে।তবে ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবারের তুলনায় অনেক কম। সবার আগে নজর রাখতে হবে যে চুলের তরান্বিত বজায় রাখতে ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবারের বিকল্প নেই।
তবে মহৌষধ ক্যাস্টর অয়েলেও রয়েছে অনেক পুষ্টি গুণ যা চুলের ঘনতা ও বৃদ্ধিতে বেশ কার্যকরী ভুমিকা পালন করা থাকে।
চুলের ঘন ও বৃদ্ধি হওয়াতে ডিমের কোন জুড়ি নেই।কারণ , ডিমে আছে উচ্চ মাত্রার প্রোটিন, আয়রন , ফসফরাস , জিংক, সেলেনিয়াম ও সালফার যা চুলের জন্য ভীষণ উপকারী।একটি বা দুটি ডিম নিন এর সাথে এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল কয়েক চামচ মিশ্রণ করে চুলে লাগান । শুকিয়ে গেলে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন আর যদি মাথায় খুশকি থাকে তাহলে উপরোক্ত প্রক্রিয়ার সাথে একটু লেবুর রস মিশিয়ে নিয়ে চুলে লাগান । আর ঘন কালো চুলে বহুগুণে হেসে উঠুক আপনার সৌন্দর্য।
Share:

আহত আকিফা আর জীবিত নেই।

আহত আকিফা। ছবিঃফেইজবুক 

তখন সময় দুপুর ১১ টা ৪৪ মিনিট। রাজশাহী থেকে ফরিদপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা গঞ্জেরাজ ( ঢাকা মেট্টো-গ-১৪-০১৭৭) নামের একটি বাস কুষ্টিয়ার চৌড়হাস মোড়ে এসে থামে। ঠিক সে সময় থেমে থাকা বাসের সামনে দিয়ে এক বছরের শিশু কন্যা আকিফা কে কোলে নিয়ে রাস্তা পার হচ্ছিলেন মা রিনা বেগম। হঠাৎ কোন হর্ণ ছাড়াই উম্মাদ চালক বাসটি চালিয়ে এসে মা রিনা বেগম কে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে মায়ের কোল থেকে রাস্তার উপর ছিটকে পড়ে গুরুত্বর আহত হয় শিশু আকিফা। এরই মধ্যে বাসটি দ্রুত পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় আহত মা মেয়েকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে। সেখানে শিশুটির অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে সন্ধ্যায় উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকাতে স্থানন্তর করা হয়েছে। আহত শিশু আকিফা কুষ্টিয়া শহরের চৌড়হাস এলাকার সবজি ব্যবসায়ী হারুন উর রশিদের মেয়ে।
ঘটনা‌টি স্থানীয় এক সোনার দোকা‌নের ‌সি‌সি টি‌ভি ফু‌টে‌জে ধরা পড়‌লে তা নি‌মি‌সেই সামা‌জিক যোগা‌যোগ মাধ্য‌মে ভাইরাল হ‌য়ে যায়। এ‌তে ফুঁ‌সে উ‌ঠে‌ছে স‌চেতন মহল। এরই প্রে‌ক্ষি‌তে ঘাতক ড্রাইভা‌রের দৃষ্টান্তমুলক শা‌স্তি ও ক্ষ‌তিপুর‌নের দা‌বি‌তে অাগামীকাল(বুধবার) ১১টায় চৌড়হাস মো‌ড়ে মানববন্ধন কর্মসূচীর ডাক দি‌য়ে‌ছে স্থানীয় স‌চেতন মহল।
শিশু‌টি‌কে উদ্ধারকারী শ্র‌মিক নেতা রা‌সেল জানান,বাসটি মা-মেয়েকে ধাক্কা দেয়ার সময় বাসের যাত্রীরাই চিৎকার দিয়ে উঠেন। এ সময় কোন কিছুর তোয়াক্কা না করে সজোরে ধাক্কা দিয়ে দ্রুত চলে যায় বাসটি । এ সময় অন্যান্যরা বাস টিকে ধাওয়া করেও আটকাতে ব্যর্থ হয়। তি‌নি এ ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শা‌স্তি দা‌বি ক‌রে জানান,‌শিশু‌টির বাবা অা‌র্থিকভা‌বে সচ্ছল নয়। অা‌মি শ্র‌মিক ইউ‌নিয়ন ক‌রি তাই ব‌লে অপরাধ‌কে প্রশ্রয় দি‌বো না। অাপনারা শিশু‌টির বাবা‌কে সহায়তা করুন।
‌অাহত অা‌কিফার বাবা হারুন উর র‌শিদ মু‌ঠো‌ফো‌নে জানান,ভাই অামার মে‌য়ের জন্য দোয়া ক‌রেন। ঢাকার উ‌দ্দেশ্য রওনা দি‌য়ে‌ছি অাম্বু‌লেন্স‌যো‌গে। মে‌ডি‌কে‌লে ভ‌র্তি কর‌বো। এখন রাস্তায় অ‌া‌ছি। 
পরে খবর আসে মেয়েটি মারা গেছে(ইন্নালিল্লাহি অইন্নাইলাহি রাজিউন)।
ত‌বে এ ব্যাপা‌রে ঘাতক বাস‌টির সুপারভাইজার মাষ্টা‌রের ব্যবহুত নম্ব‌রের যোগা‌যোগ করার চেষ্টা করা হ‌লে তি‌নি ফোন ধ‌রেন‌নি।
Share:

যেসব বদাভ্যাস পুরুষের সন্তান উৎপাদন ক্ষমতা কমিয়ে দেয়।

একবার মিলনের ফলে একজন পুরুষের ২০-৩০ কোটি শুক্রাণু নির্গত হয়।কিন্তু মহান আল্লাহ্‌র বিশেষ কুদরতে আমি, আপনি এবং সবাই একটি মাত্র শুক্রাণু থেকে তৈরী।যায় হোক আগে কিছু কথা বলে নেই।  
সন্তান উৎপাদন ক্ষমতা- টুথপেস্ট (toothpaste), সাবান, প্লাস্টিকের খেলনার রাসায়নিক উপাদান পুরুষের সন্তান উৎপাদন ক্ষমতাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। 
ডেনমার্কের হসপিটাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নেইলস শেকাকেবার্কের পরিচালিত এক গবেষণায় এ তথ্য প্রকাশ পায়।গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হয় ব্রিটিশ দৈনিক ইন্ডিপেনডেন্টে। গবেষণায় দেখা গেছে, টুথপেস্ট (toothpaste), সাবান এমনকি প্লাস্টিকের খেলনার মত নিত্যপণ্যে কিছু রাসায়নিক উপাদান রয়েছে যা শুক্রাণুর (sperm) শক্তি হ্রাস করে।নারীর ডিম্বকোষে ঢোকার জন্য এক ধরণের এনজাইমের নিঃসরণ ঘটায় পুরুষ শুক্রাণু(sperm)। কিন্তু এভাবে আচরণ বদলে যাওয়ায় নির্ধারিত সময়ের আগেই এ এনজাইমের নিঃসরণ ঘটায় এবং ডিম্বে ঢুকতে ব্যর্থ হয় এ সব শুক্রাণু(sperm)। এছাড়াও বেশ কিছু বদভ্যাস শুক্রাণুর(sperm) ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। আরো জেনে নিন-গরম পানিতে গোসল করা একদম উচিত নয়। গরম তাপমাত্রায় শুক্রাণুর (sperm)ক্ষমতা কমে যাওয়ার সম্ভাবনা। শরীর ক্লান্ত। চাই ঘুম। কিন্তু আপনার ঘুম কম। দিনে অন্তত ৭–৮ ঘণ্টা ঘুম না হলে শুক্রাণুতে (sperm)এর প্রভাব পড়ে। টাইট জিন্স পরলেও শুক্রাণুর(sperm) ক্ষমতা কমতে পারে। তাই ক্যাজুয়াল পরাই বাঞ্ছনীয়। ‌‌কার্বোনেটেড ড্রিঙ্কস অর্থাৎ ঠাণ্ডা পানীয় কিংবা অত্যধিক বিয়ার পান আপনার শুক্রাণুর ক্ষমতা কমিয়ে দিতে পারে। কার্বোনেটেড ড্রিঙ্কসে অত্যধিক চিনির পরিমাণই যার কারণ। এর ফলে রক্তে ইনসুলিনের পরিমাণ বেড়ে যায়।মোবাইল ফোন প্যান্টের পকেটে রাখাও ক্ষতিকর। রেডিয়েশনের প্রভাবে শুক্রাণুর (sperm)ক্ষমতা কমে যেতে পারে।অনেকেই চুরি যাওয়ার ভয়ে ফোন জামার পকেটে রাখেন না। বিজ্ঞানীরা বলছেন, প্যান্টের পকেটে ফোন রাখা আরও ক্ষতিকর।অনেকেই গাড়িতে যেতে যেতে কোলের উপর ল্যাপটপ নিয়ে কাজ করেন। যা মারাত্মক ক্ষতিকর। এতে মহিলাদের পেটে থাকা বাচ্চার ক্ষতি হতে পারে। পুরুষদের ক্ষেত্রে ক্ষতি হবে পারে শুক্রাণুর। কমে যেতে পারে তার ক্ষমতা।
নারীদের গোপনাঙ্গ দুর্গন্ধের(bad smell) ১৪টি কারণ!
গোপনাঙ্গে দুর্গন্ধ (bad smell)অত্যন্ত সাধারণ বিষয়। সব মেয়েকেই জীবনে কখনও না কখনও এই সমস্যার (problem) সম্মুখীন হতে হয়। শুধুমাত্র কোনও রোগ নয়, আরও বহু কারণে এই দুর্গন্ধ হতে পারে।
গোপনাঙ্গ দুর্গন্ধ (bad smell)অত্যন্ত সাধারণ একটি সমস্যা(problem) । নীচে রইল যে ১৪টি কারণে এই সমস্যা (problem) হয়ে থাকে—
গোপনাঙ্গ দুর্গন্ধ মূলত হয় এক ধরনের রোগের ফলে যার নাম ব্যাকটেরিয়াল ভ্যাজাইনোসিস। এর ফলে গোপনাঙ্গ থেকে এক বিশেষ ধরনের দুর্গন্ধযুক্ত (bad smell)ডিসচার্জ হয়।

বহু মেয়েদের কিছু বিশেষ ধরনের কন্ডোমে অ্যালার্জি থাকে। পার্টনারের কন্ডোম থেকে যোনি ব্যাকটেরিয়া আক্রান্ত হয় এবং দুর্গন্ধ (bad smell)ছড়ায়।
ভ্যাজাইনাতে ভাল এবং খারাপ দু’ধরনের ব্যাকটেরিয়া থাকে। বাজারের ভ্যাজাইনাল ওয়াশ অতিরিক্তি পরিমাণে ব্যবহারের ফলে ভাল ব্যাকটেরিয়া ধুয়ে গিয়ে খারাপ ব্যাকটেরিয়া যদি থেকে যায় তবে তা থেকে দুর্গন্ধ (bad smell)ছড়ায়।
অতিরিক্ত শারীরিক পরিশ্রমের ফলে ঘাম জমেও গোপনাঙ্গ ও তার চারপাশে দুর্গন্ধ (bad smell) হতে পারে।
খুব বেশি টাইট অন্তর্বাস যেমন স্প্যানডেক্স-এর বডি শেপার ইত্যাদি দীর্ঘক্ষণ পরে থাকলে তা থেকে ঘাম, স্কিন র‌্যাশ এবং ব্যাকটেরিয়া আক্রান্ত হয় গোপনাঙ্গ। যথারীতি দুর্গন্ধ হয়।
সারারাত প্যান্টি পরে ঘুমোলেও দুর্গন্ধ হতে পারে, বিশেষ করে গরমকালে।
ক্ষতিকারক কেমিক্যাল দেওয়া বডিওয়াশ বা সাবান থেকেও দুর্গন্ধ(bad smell) করে।
অন্তর্বাস কাচার সময়ে যদি সাবান ভাল করে না ধোয়া হয় তার থেকেও স্কিন র‌্যাশ এবং দুর্গন্ধ (bad smell)হতে পারে।
গোপনাঙ্গকেশ খুব ঘন হলে নানা ধরনের ত্বকের রোগ (skin diseases) হতে পারে এবং ঘাম বসে দুর্গন্ধ (bad smell)হতে পারে।
সুতির অন্তর্বাস না পরে দীর্ঘ সময় কমদামি সিন্থেটিক ফেব্রিকের অন্তর্বাস পরলেও তা থেকে দুর্গন্ধ (bad smell)হতে পারে।
খুব বেশি ঝালমশলা দেওয়া খাবার খেলে যোনি থেকে আকস্মিক ডিসচার্জ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে যা থেকে দুর্গন্ধ হয়।
যৌনতার পরে গোপনাঙ্গ ভাল করে না ধোয়া হলে সিমেনের অবশেষ থেকেও যোনিতে দুর্গন্ধ হয়।
রসুন, পেঁয়াজ, অ্যাসপ্যারাগাস, কফি, মদ ইত্যাদি অতিরিক্ত খেলেও গোপনাঙ্গে দুর্গন্ধ (bad smell)হতে পারে।
এছাড়া যৌনরোগ থেকেও গোপনাঙ্গে দুর্গন্ধ হতে পারে।

মেয়েদের (girls)গোপনাঙ্গে কি করলে তারা চরম মজা পাবে? লজ্জা নয় ছেলেরা পড়ুন…
যোনি (ভ্যাজাইনা; মূলতঃ লাতিন: উয়াগিনা) হলো স্ত্রী যৌনাঙ্গ, যা জরায়ু থেকে স্ত্রীদেহের বাইরের অংশ পর্যন্ত বিস্তৃত একটি ফাইব্রোমাসকুলার নলাকার part। মানুষ ছাড়াও অমরাবিশিষ্ট মেরুদণ্ডী ও মারসুপিয়াল প্রাণীতে, যেমনঃ ক্যাঙ্গারু অথবা স্ত্রী পাখি (female bird), মনোট্রিম ও কিছু সরীসৃপের ক্লোকাতে যোনি পরিদৃষ্ট হয়। স্ত্রী কীটপ্রত্যঙ্গ এবং অন্যান্য অমেরুদণ্ডী প্রাণীরও যোনি আছে, যা মূলতঃ ওভিডাক্টের শেষ প্রান্ত। লাতিন বহুবচনে যোনিকে বলা হয় vaginae – উয়াগিনাই (ইংরেজি উচ্চারণে ভ্যাজাইনি)
মেয়েদের (girls) যোনীর প্রতিটি অংশই বেশ সংবেদনশীল। তাই যেখানেই স্পর্শ করুন না কেন তাতেই মেয়েদের (girls)আনন্দ (enjoy) হবে। তবে বিশেষভাবে সংবেদনশীল অংশ হল ক্লিটোরিস। ক্লিটোরিস মেয়েদের (girls)যৌনাঙ্গের উপরের দিকে যেখানে যোনির ঠোট (lip) বা পাপড়ি (ক্ষুদ্রোষ্ঠ) দুটি মিলিত হয় সেখানে অবস্থিত। এটি
ঘোমটার মত একটু ত্বক দ্বারা আবৃত থাকে। ক্লিটোরিসে হালকা ভাবে আদর করলে মেয়েদের (girls)চরম আনন্দ হয় এবং দ্রুত অর্গ্যাজম হতে পারে।এছাড়াও যোনির ভেতরে সামনের দেওয়ালে G-spot বলে একটি স্থান থাকে। যোনির মধ্যে আঙুল প্রবেশ করিয়ে যোনির সামনের দেওয়ালে ওই বিশেষ স্থানটি খুঁজে বের করে সেখানে আলতো করে আঙুল দিয়ে আদর করলেও মেয়েদের (girls) বেশ আনন্দ হয়। যৌনাঙ্গে (বৃহদোষ্ঠ, ক্ষুদ্রোষ্ঠ, ক্লিটোরিস)
জিহ্বা দিয়ে চাটলে বা হালকা করে কামড়ে দিলেও অনেক মেয়েদের (girls) আনন্দ হয়। তবে মনে রাখবেন যৌন আনন্দের রকম এবং মাত্রা একেকজনের ক্ষেত্রে একেক রকম। তাই ঠিক কি করলে আপনার সঙ্গিনীর সবথেকে বেশি ভাল লাগবে সেটা আপনাকেই খুঁজে বের করতে হবে। নিজের কল্পনাশক্তি ব্যবহার করুন। তবে কখনোই একবারে বেশি শক্তি প্রয়োগ করবেন না। ধীরে ধীরে হালকা চাপ দিয়ে শুরু করুন। ক্লিটোরিস সম্মন্ধে বিশদে জানতে নিচের
প্রশ্ন ২ঃ আমার বয়স ২০ এবং আমার উচ্চতা ৬ ফুট। কিন্তু আমার পুরুষাঙ্গের দৈর্ঘ্য ৬.৫ ইঞ্চি (inch) এবং প্রস্থ প্রায় ৫ ইঞ্চি। এটা কী আমার সঙ্গীনীর জন্য বেদনাদায়ক হতে পারে এবং একারণে কী আমরা যৌন সুখ থেকে বঞ্চিত হতে পারি? একজন সাধারণ বাঙালি নারী কেমন পুরুষাঙ্গ আশা করে?
উঃ আপনার পুরুষাঙ্গের প্রস্থ ৫ ইঞ্চি(inch) , না পরিধি (circumference) ৫ ইঞ্চি(inch) ? প্রস্থ ৫ ইঞ্চি একটি অস্বাভাবিক সাইজ। কিন্তু সেটা যদি পরিধি হয় তাহলে কোন অসুবিধা নেই। সেটা স্বাভাবিক সীমার মধ্যেই পড়ে। আপনার পুরুষাঙ্গের দৈর্ঘ্যও স্বাভাবিক। ৬.৫ ইঞ্চি (inch) দৈর্ঘ্য ও ৫ ইঞ্চি পরিধি বিশিষ্ট পুরুষাঙ্গ থেকে মেয়েদের (girls) কোন অসুবিধা হবার কথা নয়। আপনি নিশ্চিন্ত থাকুন। যৌন উত্তেজনার সময় সাধারণত যোনির দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ বৃদ্ধি পায়, তবে সেটা কতটা বৃদ্ধি পাবে তা একেক জনের ক্ষেত্রে একেক রকম হয়। তাই সহবাসের (physical relation) সময় একটু ধীরে ধীরে start করুন এবং নিজের সঙ্গিনীর সাথে কথা বলে জানার চেষ্টা করুন তার কোন অসুবিধা হচ্ছে কি না। মনে রাখবেন সহবাসের(physical relation) সময় পুরুষাঙ্গ যদি যোনির শেষপ্রান্তে অবস্থিত সারভিক্সে ধাক্কা লাগে তবে তা স্ত্রীর পক্ষে বেদনাদায়ক হতে পারে জেনে নিন মেয়েদের (girls)যোনির ভিতরে মোট কয়টি ফুটো থাকে?। কোন নারী কেমন পুরুষাঙ্গ আশা করবে সেটা একান্তই তার ব্যক্তিগত ব্যাপার।
তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মেয়েদের (girls)যৌনতৃপ্তি নির্ভর করে আদর করার পদ্ধতির উপর, পুরুষাঙ্গের আকার-আয়তনের উপর নয়। এছাড়াও মেয়েদের যৌনতৃপ্তির জন্য সম্পর্কে ভালবাসা থাকাটাও খুব গুরুত্বপূর্ণ। [বিঃ দ্রঃ – অনেক মেয়েদেরই (girls)প্রথম প্রথম সহবাসে(physical relation) সময় একটু ব্যাথা লাগতে পারে। তাই সহবাস (physical relation)শুরু করার পূর্বে ভাল করে ফোর-প্লে (fore play) করুন।]
Share:

বীর্য পাতের পর কি করতে হয়?

বীর্যপাতের(Semen) পর কি করতে হয়- অনেক পুরুষই লক্ষ করেছেন, হস্তমৈথু‌ন বা সঙ্গমের শেষে বীর্যপাত(Semen)ঘটার পর প্রস্রাব করতে গেলে অসুবিধা হচ্ছে, প্রস্রাব হতে চাইছে না, অথবা পুরুষাঙ্গে জ্বালা অনুভূত হচ্ছে। তাঁদের মনে প্রশ্ন জেগেছে, বিষয়টা কি স্বাভাবিক?

এক্ষেত্রে অভিজ্ঞ যৌন বিশেষজ্ঞরা বলেন, বীর্যপাত (Semen) হওয়ার পরে প্রস্রাবে অসুবিধা অনুভব করা অত্যন্ত স্বাভাবিক। আসলে যৌন উত্তেজনার সময়ে পুরুষ শরীরের প্রোস্টেট গ্রন্থিটি স্ফীত হয়ে ওঠে। এই প্রস্টেটের অবস্থান অণ্ডকোষ ও পায়ুর মাঝামাঝি অংশে থাকে।বীর্যকে ঠিক পথে চালিত করা এই গ্রন্থির প্রধাণ কাজ। বীর্যপাতের(Semen) পূর্বে এই অংশে যে সংকোচন-প্রসারণ ঘটে তার ফলেই প্রোস্টেটটি ফুলে যায়। এই স্ফীতির ফলে প্রস্রাব মূত্রথলি থেকে বাধাহীন ভাবে নির্গত হতে পারে না। সেই কারণে সাময়িক ভাবে অসুবিধা ঘটে প্রস্রাবে।অনেক পুরুষই লক্ষ করেছেন, হস্তমৈথু‌ন বা সঙ্গমের শেষে বীর্যপাত (Semen)ঘটার পর প্রস্রাব করতে গেলে অসুবিধা হচ্ছে, প্রস্রাব হতে চাইছে না, অথবা পুরুষাঙ্গে জ্বালা অনুভূত হচ্ছে। তাঁদের মনে প্রশ্ন জেগেছে, বিষয়টা কি স্বাভাবিক? ডাক্তারেরা বলছেন, বীর্যপাত (Semen) হওয়ার পরে প্রস্রাবে অসুবিধা অনুভব করা অত্যন্ত স্বাভাবিক। আসলে যৌন উত্তেজনার সময়ে পুরুষ শরীরের প্রোস্টেট  গ্রন্থিটি স্ফীত হয়ে ওঠে। এই প্রোস্টেটের অবস্থান অণ্ডকোষ ও পায়ুর মাঝামাঝি অংশে।বীর্যকে ঠিক পথে চালিত করা এই গ্রন্থির কাজ। বীর্যপাতের(Semen) পূর্বে এই অংশে যে সংকোচন-প্রসারণ ঘটে তার ফলেই প্রোস্টেটটি ফুলে যায়। এতে ভয় পাবার বিশেষ কোন কারণ নেই।
বীর্য পাতের পর ইসলামিক নিয়মানুসারে যত দ্রুত সম্ভব গোসল করে পবিত্র হওয়াটায় সবচেয়ে নিরাপদ ও উত্তম।এতে নানা অনিষ্ঠ থেকে মুক্ত থাকা যায়। 
Share:

গ্যাস্ট্রিক কি জেনে নিন।

একটা অ্যাড ছিল বেশকিছু দিন আগে। এক ভদ্রলোক শিঙাড়া খেল আর পেট ফুলে শার্টের বোতাম খুলে গেল! ব্যাপারটা কিন্তু কিছুটা বাস্তব। সমস্যা হচ্ছে আমাদের দেশে এই পেট ফুলে যাওয়ার সমস্যাকে সাধারণ মানুষ গ্যাস্ট্রিক বলে।আসলে এই গ্যাস্ট্রিক শুধু পেট ফোলাতেই সীমাবদ্ধ নয়। ের কারণে বর্তমানে নানা জটিল থেকে জটিলতর রোগ ব্যাধি শরীরে বাসা বাধে। 
সাধারণত গ্যাস্ট্রিকের কিছু লক্ষণঃ
গ্যাস্ট্রাইটিস কিংবা গ্যাস্টিক আলসার কি?
সাধারণত নাভির ওপরে পেটে ব্যথা হবে।
খালি পেটে কিনবা ভোররাতের দিকে ব্যথা তীব্র হয়।
গলা-বুক-পেট জ্বলে, টক ঢেকুর ওঠে।
ঝাল-তেল-মসলাজাতীয় খাবারে ঝামেলা বেশি করে।
বর্তমানে গ্যাস্ট্রিক এমন আকার ধারন করেছে যে, মানুষ মনে করে পেটে ব্যথা মানেই গ্যাস্ট্রিক। তাই যে কোনো কারণেই পেটের সমস্যা হোক না কেন Seclo,Loscetil,Maxpro,Sergel,Pantonix,Esotid,PPI,Nuprazol,Probitor ইত্যাদি ওষুধ খাও। 
খাবার আগে ওষুধ খাবার পরে ওষুধ।তুলনামূলক ভাবে অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের মানুষ বেশী ওষুধ সেবন করে থাকে।

আমি দেখেছি, প্রস্রাবের ইনফেকশনের জন্য তলপেটে ব্যথা তার জন্য আন্টি আলসারেন্ট খাচ্ছে!কিংবা, ডিসপেনসারিতে গেলে এক গাদা ওষুধ ধরে দেয়া হয়।এটা আমাদের দেশের নিয়ম।
যাই হোক শুরু করেছিলাম পেট ফোলা নিয়ে। আমাদের দেশে ৭০-৮০ শতাংশ মানুষ যে কারণে অপ্রয়োজনীয় গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ খায় সেই সম্যসা হচ্ছে।
একটু খাবার খেলে পেট ভরা ভরা লাগে, অস্বস্তি লাগে , ক্ষুদা লাগে না। এক বেলা খেলেই মনে হয় ১ সপ্তাহের খাওয়া খেয়ে ফেলেছে। পেট ফুলে যায়। অনেকের তো ঢোল হয়ে যায়।
শব্দ করে ডেকুর হয়। গ্যাস বের হয় মুখ দিয়ে ও পায়ুপথ দিয়ে। অনেকের গ্যাস ওপরের দিকে চাপ দেয়; বুক ধড়ফড় করে ওঠে! এমনকি অনেকের শ্বাস-প্রশ্বাস নিতেও কষ্ট হয়!
দুধ কিনবা দুধের তৈরি খাবার (সেমাই, কাস্টার্ড, আইসক্রিম ইত্যাদি), আটা দিয়ে তৈরি খাবার (পরোটা, কেক, শিঙাড়া, পাউরুটি ইত্যাদি) আর মশুরের ডাল ইত্যাদি ভাল ভাল খাবার খেলে সমস্যা বাড়ে। দারুন সমস্যা।
আসলে ওপরের কোনো লক্ষণই আমাদের ভাষায় প্রচলিত গ্যাস্ট্রিক না। এখানে পেটে গ্যাস তৈরি হয় বেশি। এসব ক্ষেত্রে Omeprazole , Esomeprazole , lansoprazole , Rabeprazole এর কোনো ভূমিকা নেই।
অতিরিক্ত এবং অপ্রয়োজনীয় গ্যাস্ট্রিকের ওষুধের কুফল?
যারা প্রয়োজন ছাড়া গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ খেয়ে যাচ্ছেন দিনের পর দিন তাদের ভবিষ্যতে আয়রন, ভিটামিন, ম্যাগনেসিয়ামের অভাব দেখা দেবে। এমনকি হাড় ক্ষয়, অল্প আঘাতেই হাড় ভেঙে যাওয়ার প্রবণতা সেই সঙ্গে শরীরে কিছু রোগজীবাণু প্রবেশের সক্ষমতা বেড়ে যাবে। এমনকি কিডনিতে মারাত্মক সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
নিজের রোগ সম্পর্কে জানুন। ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবন করুন। প্রয়োজন ছাড়া ওষুধ খাওয়া পরিহার করুন।খাবারে নিয়মিত ও সচেতন হন তাহলে এমন সমসসার হাত থেকে সহজেই মুক্তি লাভ করা সম্ভব।সুস্থ থাকুন।
লেখক: ডা. কামরুজ্জামান চৌধুরী, লেকচারার, উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ

Share:

Hello

add code

জেনে নিন আমাদের সমাজের ২৪৪ টি কুসংস্কার ।

১) বাচ্চাদের দাঁত পড়লে ইঁদুরের গর্তে দাঁত ফেললে সুন্দর দাত উঠে। ২) খাওয়ার সময় সালাম দেয়া-নেয়া যাবে না। ৩) কাউকে ...

Categories

Add Code